ঝুমন সুনামগঞ্জ জেলার শাল্লা উপজেলার নোয়াগাঁও গ্রামের বাসিন্দা। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার হয়েছেন চলতি বছরের ১৬ মার্চ রাতে। সেই থেকে কারাগারে তার দিন কাটছে। অভিযোগ- বড় হুজুরের বিরুদ্ধে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন। সেই 'বড় হুজুর' কে? বর্তমানে অনেক মামলায় কারাগারে আটক হেফাজত নেতা মামুনুল হক। ঝুমন দাশের কাহিনিটা কী? মামুনুল হকের বক্তব্যের প্রতিবাদে হবিপুর ইউনিয়নের নোয়াগাঁও গ্রামের ঝুমন দাশ আপন নামে এক যুবক ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন গত ১৬ মার্চ। এ ঘটনাকে ধর্মীয় উস্কানির অজুহাত দিয়ে ওই এলাকার হেফাজত নেতার অনুসারীরা রাতে বিক্ষোভ মিছিল করেন এবং পুলিশ ওই রাতেই ঝুমন দাশ আপনকে গ্রেপ্তার করে। কিন্তু ১৭ মার্চ সকালে কাশিপুর, নাচনী, চণ্ডীপুরসহ কয়েকটি মুসলিম অধ্যুষিত গ্রামবাসী হেফাজত নেতা মামুনুল হকের কয়েক হাজার অনুসারী দেশি অস্ত্রশস্ত্র ও লাঠিসোটা নিয়ে নোয়াগাঁও গ্রামে অতর্কিতে হামলা চালায়। ঘটনার পর গত ২৬-২৭ মার্চ একটি নাগরিক প্রতিনিধি দল সুনামগঞ্জের শাল্লায় সরেজমিন পরিদর্শনে যায়। আমিও সেই প্রতিনিধি দলের এক সদস্য। এ ছাড়াও ছিলেন সিপিবি কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, নাগরিক উদ্যোগের নির্বাহী পরিচালক জাকির হোসেন ও জাসদের কেন্দ্রীয় নেত্রী তনিমা সিদ্দিকী, প্রবীণ কৃষকনেতা অমর চাঁদ দাস, এএলআরডির সহকারী প্রকল্প সমন্ব্বয়ক অ্যাডভোকেট রফিক আহমেদ সিরাজী, আইইডির সহ-সমন্বয়কারী হরেন্দ্রনাথ সিং, সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলনের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক পারভেজ হাসেমসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের কর্মীরা।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
ঝুমন দাশের কারাবাস আমাদের অপরাধী করে
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন