মাদকের ভয়াবহ থাবা আমাদের সমাজকে যে পুরোপুরি গ্রাস করতে চলছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। কয়েক মাস আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্র যখন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মাদকের প্রতিক্রিয়ায় নিজের জীবন দেয়, তখন আমরা নড়েচড়ে বসি। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর তদন্তে নতুন নতুন মাদকের নাম এবং এর উৎস ও বহনপ্রক্রিয়া আমাদের নজরে আসে। অভিভাবক ও সচেতন নাগরিকদের ভাবিয়ে তোলে। সরকারের মাথাব্যথা হয়ে দাঁড়ায় কিভাবে মাদকের প্রবেশ বন্ধ ও নিয়ন্ত্রণ করা যায়। কেননা অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় মাদক সমস্যা আজ বড় হয়ে দেখা দিয়েছে। বিশ্বের যেখানেই কোনো নতুন মাদকের উদ্ভব হয় সঙ্গে সঙ্গে তা আমাদের দেশে ছড়িয়ে পড়ছে। বিদেশ থেকে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে দেশে এবং দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ছে মাদক নামের ভয়াবহ বিষ। আর মাদক যখন সহজলভ্য হাতের নাগালে পাওয়া যায়, তখন শখের বশেই হোক আর হতাশার কারণেই হোক একবার মাদক গ্রহণ করে আসক্ত হচ্ছে অনেকে। একটি মনোদৈহিক প্রতিক্রিয়াসম্পন্ন আসক্তি সৃষ্টিকারী ড্রাগ ও রসায়ন নিজ, পরিবার ও সর্বোপরি বৃহৎ সমাজের বড় ক্ষতির কারণ হয়ে দেখা দিচ্ছে। এর আর্থিক ক্ষতি এতটাই বেশি, যা বলার মতো নয়। কেননা যিনি মাদক গ্রহণ করেন তিনি যে অর্থ ব্যয় করেন এবং এ কারণে যদি তাঁর মৃত্যু হয় তা আরো বড় আর্থিক ক্ষতির কারণ। বেঁচে থাকলে তিনি সমাজে অনেক অবদান রাখতে পারতেন। মাদক আজ সমাজকে পদে পদে বাধাগ্রস্ত করছে। আমাদের উন্নয়নের গতির ক্ষেত্রেও মাদক আজ এক বড় বাধা।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
আশা জাগাচ্ছে ডোপ টেস্টের সিদ্ধান্ত
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন