রূপগঞ্জে হাসেম ফুডসের সেজান জুসের কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা এবং সাদা কাপড়ে মোড়ানো ৪৯টি কয়লা হয়ে যাওয়া মানুষের দেহ আর ৩টি থেঁতলে যাওয়া মানুষের শরীর ঘিরে কান্নার দৃশ্য ভুলে যাওয়ার কথা নয়। কফিনে থাকা হাড়গোড়ের অঙ্গার দেখে বোঝা যাবে না এরা যখন জীবিত ছিল তখন কারও বয়স ছিল ১৪, কারও ১৬ কিংবা কারও ২৬। ডিএনএ পরীক্ষা থেকে শনাক্ত হয়েছে তাদের মা-বাবা কিংবা স্বজনের পরিচয় আর তাদের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া গেছে তাদের নাম এবং বয়স। অভাবের তাড়নায় কাজ করতে এসে জীবনের শুরুতেই জীবন হারাল শিশু, কিশোরসহ কারখানা শ্রমিকরা। কিন্তু যাদের কারণে এই নির্মম হত্যাকান্ড ঘটল তারা এখন জামিন পেয়ে মুক্ত পরিবেশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। অন্যদিকে নিহতদের স্বজনদের হাতে পুরনো ছবি, চোখে কান্না আর তারা বসে থাকছেন নতুন কবরের পাশে।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
কী আড়াল করতে কী দেখানো হচ্ছে
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন