ঈদুল আজহা আসন্ন। বাড়তি খরচ অপরিহার্য। তার আগেই করোনার মহামারি ফের হানা দিয়েছে। অফিস-আদালত, কলকারখানা, গণপরিবহন সবই বন্ধ না রেখে উপায় নেই। প্রশ্ন হচ্ছে- এমতাবস্থায় শ্রমজীবীরা কী করবে। প্রশ্নটা প্রাসঙ্গিক এবং এর যথাযথ উত্তর খুঁজে সবদিক সামাল দিতে না পারলে দেশের সামগ্রিক জীবনেই ভয়াবহ বিপর্যয় নেমে আসতে বাধ্য এবং সে ক্ষেত্রে কারও পক্ষেই রেহাই পাওয়ার উপায় নেই। গত বছরের মে থেকে এ বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পরিস্থিতি অনেকটাই সহনশীল ছিল। কিন্তু পরিস্থিতির ক্রমাবনতি শুরু হয় তার পর থেকে। বৈজ্ঞানিকভাবে বিশ্নেষণ করে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গত ঈদুল ফিতরের সময় যে ভয়াবহ জনস্রোত ঢাকা থেকে গ্রামমুখী, আবার এক সপ্তাহ পর গ্রাম থেকে শহরমুখী হলো তার পর থেকেই পরিস্থিতি খারাপ হতে থাকে। সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে সর্বত্র। আজ দুই মাসের মতো ব্যবধানে মৃত্যু-সংক্রমণের এই ভয়াবহ বৃদ্ধি প্রত্যক্ষ করতে হচ্ছে।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
বিরূপ অভিঘাতের দীর্ঘ ছায়া
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন