কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


লকডাউন, শাটডাউন ও কঠোর বিধিনিষেধ

চতুর্দশ শতাব্দীতে ইউরোপে যখন ‘ববোনিক প্লেগ’ (প্লেগ মানে হচ্ছে সংক্রমণ ব্যাধি) যাকে ‘ব্ল্যাক ডেথ’ বা ‘কালো মৃত্যু’ও বলা হয়, মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ে তখন প্রথম ইতালির  ভেনিসে ‘লকডাউন’ দেওয়া হয়। এ ঘটনাকে নজির হিসেবে টেনে কোনো কোনো গবেষকের মতে মহামারীজনিত কারণে মানুষকে ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করার একটি কার্যকর পদ্ধতি হিসেবে ইতালিতেই পৃথিবীর সর্বপ্রথম লকডাউনের ধারণা চালু হয়। ইউরোপে এ মহামারী ১৩৪৬ থেকে ১৩৫৩ সাল পর্যন্ত স্থায়ী ছিল এবং এ রোগের বিস্তারে বিশ্বব্যাপী প্রায় আড়াই কোটি লোকের মৃত্যু হয়েছিল। অন্য কারও কারও মতে, বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের রাজা জাস্টিনিয়ানের এক মারণব্যাধি হয়েছিল যা সাম্রাজ্যে মহামারী আকারে ক্রমান্বয়ে ছড়িয়ে পড়েছিল। রাজার নামে এ মহামারীর নামকরণ করা হয়েছিল ‘জাস্টিনিয়ান প্লেগ’ যা ৫৪১ থেকে ৫৪৯ সাল পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। গবেষকদের মতে, বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের রাজধানী কনস্টান্টিনোপলে প্রতিদিন প্রায় ৫ হাজার লোকের মৃত্যু হয়েছিল এ সংক্রামক ব্যাধিতে। তখন সাময়িক সময়ের জন্য কনস্টান্টিনোপলে মানুষের গমনাগমন নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ইতিহাসে প্রথম অফিশিয়াল ‘লকডাউন’ প্রয়োগ করা হয়েছিল বলে কোনো কোনো গবেষক মনে করেন। এর অর্থ দাঁড়ায় সংক্রামক ব্যাধির সংক্রমণ প্রতিরোধ করার জন্য ‘লকডাউন’ পদ্ধতির ব্যবহার করার নজির মানব সমাজের ইতিহাসে প্রায় দেড় হাজার বছরের পুরনো রীতি এবং কৌশল। বিংশ শতাব্দীতেও ব্রিটেনে স্প্যানিশ ফ্লুর বিস্তার বেড়ে যাওয়ায়, সংক্রমণের হার নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য লকডাউন একটি কার্যকর পদ্ধতি হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন