সর্বজনশ্রদ্ধেয় আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ১২ জনকে প্রবাসী মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সনদ প্রদানের সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়ে সম্প্রতি যা লিখেছেন তা সত্যিই প্রশংসনীয়। তাঁর ভাষায় এ ১২ জনকে স্বীকৃতি দেওয়ায় প্রবাসে অন্য আরও যে ব্যক্তিবর্গ মুক্তিযুদ্ধকালে বিশ্বজনমত সৃষ্টিতে বিশেষ অবদান রেখেছিলেন তাঁদের স্বীকৃতি পাওয়ার দরজাও উন্মুক্ত হলো, যাঁদের সবাইকেই স্বীকৃতি দেওয়ার দাবিও তিনি জানিয়েছেন, যাঁরা প্রয়াত হয়েছেন তাঁদেরও। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের কাছে গাফ্ফার ভাই পূজনীয় ব্যক্তিত্ব বটে। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর গাফ্ফার ভাই হত্যার প্রতিবাদী মুখপত্র হিসেবে লন্ডন থেকে ‘বাংলার ডাক’ নামে যে পত্রিকাটি প্রকাশ করেছিলেন সে পত্রিকার সুবাদে তাঁর সঙ্গে কাজ করার যে সুযোগ আমার হয়েছিল, তার জন্য আমি ধন্য বটে। গাফ্ফার ভাই তাঁর সেই লেখনীতে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট মোজাম্মেল হকের আদালত অবমাননা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হওয়ার যে কথাটি উল্লেখ করেছেন, সত্য এবং ন্যায়ের স্বার্থে তার পটভূমি এবং যে ঘটনা নিয়ে এ মামলাটির উদ্ভব হয়েছিল তার গুরুত্ব বিশ্লেষণ করা জনস্বার্থেই প্রয়োজন। বেশ কয়েক বছর পার হয়ে যাওয়ায় ঘটনাটি বহুজনের স্মৃতির আড়ালে চলে গেছে, আর নতুন প্রজন্মের কাছে এটি তো সম্পূর্ণ অজানা। আমার এ লেখনী দ্বারা এ বিষয়টিই পরিষ্কার করতে চাই, যেহেতু এ ব্যাপারে আমারও বিশেষ ভূমিকা ছিল।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
দুই মন্ত্রীর সাহসী বক্তব্য ও বিচারপতি সিনহার আদেশ
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন