কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ভারতে বিজেপির ‘এক দেশ, এক আইন’

ভারতের ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস পত্রিকার ‘ই-আড্ডা’র বার্তালাপে আসামের নবনির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেছেন, বাংলাদেশের উগ্রপন্থিবিরোধী নীতির জন্যই আসামের জনগণ এখন চরমপন্থি কার্যকলাপমুক্ত পরিবেশে বসবাস করছে। তিনি এ বিষয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী উলফা জঙ্গি নেতাদের ভারতের হাতে তুলে দেওয়ায় আসাম আজ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হাত থেকে রেহাই পেয়েছে।’ শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে ট্রানজিট সুবিধা দেওয়ার জন্য ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল অর্থনৈতিকভাবে যে লাভবান হবে সে কথাও উল্লেখ করেন। তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে উন্নয়নমূলক সহযোগিতা গড়ে তুলতে চান। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হলে বাংলাদেশ সফরের ইচ্ছাও প্রকাশ করেন। বার্তালাপে হিমন্ত বিশ্বশর্মা আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কথা বলেন, তা হলো, আসামের নাগরিকপঞ্জি (এনআরসি) এবং নাগরিকত্ব আইন (সিএএ)। তিনি রাখঢাক না করেই বলেন, আসামে এনআরসি’র ফলে যে ১৯ লাখ মানুষ বাদ পড়েছে, ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে নিজেদের ভারতের নাগরিক হিসেবে প্রমাণ করতে না পারলে, তারা বিদেশি বা বাংলাদেশি হিসেবে চিহ্নিত হবে এবং তাদের ভারত থেকে বিতাড়িত করা হবে। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, ‘বিতাড়নের বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকার নিশ্চয়ই বাংলাদেশ সরকারকে বোঝাতে পারবে।’ আসামের মুখ্যমন্ত্রী কোন ভরসায় শেষোক্ত বক্তব্যটি দিয়েছেন তা তিনি নিজেই জানেন। তিনি যদি, বাংলাদেশের বর্তমান সরকার যেভাবে ভারতকে, গত আট-দশ বছর যাবৎ একতরফা ট্রানজিট, নৌপথ ও রেলপথ যোগাযোগ, সমুদ্রবন্দর ব্যবহারসহ অন্যান্য বাণিজ্যিক সুবিধা দিয়ে আসছে; ঠিক একইভাবে আসামের বাঙালি ইস্যুও মেনে নেবে ভেবে থাকেন, তাহলে ভুল করবেন। ভারতের এনআরসি ও সিএএ নিয়ে গত বছরের জানুয়ারিতে গাল্ফ নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর মনোভাবের কথা মনে থাকলে, হিমন্ত বিশ্বশর্মা হয়তো এ কথা এত সহজে বলতেন না। এ কথা ঠিক, বাংলাদেশের সক্রিয় সহযোগিতা ছাড়া ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল, বিশেষ করে আসামের দীর্ঘদিনের সশস্ত্র আন্দোলন দমন করা সম্ভব হতো না। আন্দোলন দমন করা সম্ভব হয়েছে বলেই সেখানে এখন স্থিতিশীলতা ফিরে এসেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন