কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিপজ্জনক সংক্রমণে ১৭ জেলা ও জনগোষ্ঠী প্রসঙ্গ

অজ পাড়াগাঁয়ে হঠাত্ করোনা সংক্রমণের উচ্চগতি দেখে চমকে যাচ্ছে সীমান্তবর্তী ১৭ জেলার মানুষ। বিশেষ করে, সেখানকার নদীপাড়গুলোর মানুষ ভীতসন্ত্রস্ত। নদী এলাকার গ্রামগুলোতে ৫০ শতাংশের বেশি মানুষ আক্রান্ত। এই সংক্রমণের প্রধান কারণ ডেলটা ভ্যারিয়েন্টের উপস্থিতি, যাকে আগে ডাকা হতো ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট বলে। বিপজ্জনক এই ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণের শিকার হয়ে সার্বিক ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণহীন পড়লে মানুষ কি প্রতিবেশী দেশের গ্রামে আক্রান্ত মানুষের মতো দিশেহারা হয়ে যাবে? সেটা এখন শুধু প্রশ্নই নয় বরং ভয়াবহ এক চিন্তা। আক্রান্ত জেলাগুলোতে কড়া লকডাউন এখন বিশেষ প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাশাপাশি দ্রুত জরুরি ওষুধ ও চিকিত্সা-সামগ্রী, অক্সিজেন সিলিন্ডার, চিকিত্সক, সবার উপস্থিতি প্রয়োজন।

কলেরা, ডায়রিয়া, আমাশয় ইত্যাদি রোগ পানিতে ছড়ায় কিন্তু করোনা পানিবাহিত রোগ নয় বলে অনেক বিশেষজ্ঞ মতামত রয়েছে। আগেকার দিনে এক গ্রামে কলেরা দেখা দিলে রোগীর কাপড়চোপড় পুকুর বা নদীতে ধোয়ার ফলে সারা গ্রামে কলেরা ছড়িয়ে যেত। উজানের নদীতে কলেরার জীবাণু ছড়ালে তা কয়েক দিনের মধ্যে ভাটির দিকে সংক্রমিত হতো। এভাবে কোনো নদীর তীরবর্তী শত শত মাইল দূরের ভাটির শহর-বন্দরে-গ্রামে কলেরা-সংক্রমিত হয়ে বহু জনপদ বিলীন হয়ে যাওয়ার নজির রয়েছে। করোনা যেহেতু পানির মাধ্যমে ছড়ায় না, সেহেতু পানি ব্যবহারে কিছুটা স্বস্তি নিয়ে এসেছে জনমনে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন