অটল বিহারি বাজপেয়ী তখন দেশের প্রধানমন্ত্রী। ছত্তিশগড়ের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী অজিত যোগী এসেছেন দিল্লিতে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে। আগে থেকেই অ্যাপয়েন্টমেন্ট করা আছে। কিন্তু অজিত যোগী বৈঠকের ঠিক আগে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের রাজ্যমন্ত্রী বিজয় গোয়েলকে বললেন, ‘আমি শুধু একা নই, আমার সঙ্গে সাত-আটজন বিধায়কও এসেছেন। তাঁরাও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন।’ বিজয় গোয়েল খুব খেপে গেলেন। বললেন, ‘এমনটা হয় না। দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আপনি দেখা করছেন। প্রটোকল আছে, তাঁর কিছু নিরাপত্তাজনিত প্রশ্ন আছে। এসপিজির (স্পেশাল প্রটেকশন গ্রুপ, যারা প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা দেখভাল করে) ক্লিয়ারেন্স লাগে।’ অজিত যোগী তখন বললেন, ‘বেশ তবে! দেখা করতে যদি না-ই দেন, তাহলে আমরা কেউই দেখা করব না। আমরা প্রধানমন্ত্রীর ঘরের সামনে ধরনায় বসে যাব অনির্দিষ্টকালের জন্য।’ বিজয় গোয়েল তো অসন্তুষ্ট হয়ে আরো খেপে গেলেন। প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিব তখন শক্তি সিনহা, তাঁকে নিয়ে গেলেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে। এ কেমন কথা! এটা কি শিষ্টাচার? এই কি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর ঐতিহ্য? প্রধানমন্ত্রীকে অসম্মান করা হচ্ছে। বাজপেয়ী স্মিত হেসে তাঁদের বললেন, ‘আসতেই দাও না। কী আর সাংঘাতিক তফাত হবে যদি আরো ১০ জন আসে। অত্যন্ত ছোট একটা বিষয়কে অহেতুক বড় করে তোলা ঠিক না।’ তখন তাঁরা সবাই দেখা করলেন। রাজনৈতিক বিরোধে কোনো ইস্যু তৈরি হলো না।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
মোদি-মমতা একান্ত বৈঠক আশু প্রয়োজন
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন