কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাদী থেকে আসামি

বাংলাদেশ থেকে এখনও কেউ অস্কার পায়নি। তবে আমি একজনের নাম প্রস্তাব করছি, তিনি হলেন বাবুল আক্তার। আমি নিশ্চিত অস্কার কর্তৃপক্ষ খোঁজ পেলে, তাদের নিয়ম-কানুন শিথিল করে হলেও এই বিরল প্রতিভাকে সেরা অভিনেতার পুরস্কার দেবে। অভিনয় দিয়ে ১৮ কোটি মানুষকে পাঁচ বছর ধরে অন্ধকারে রাখা কম কথা নয়। থ্রিলার সিনেমায় গল্পের নানান বাঁকে নানান টুইস্ট করা হয়। বারবার গল্পের রঙ পাল্টে যায়। এই যাকে দোষী মনে হয়, পরক্ষণেই তাকে মনে হয় সাধু। দর্শকদের শেষ দৃশ্য পর্যন্ত আটকে রাখাই চিত্রনাট্যকারের মুন্সিয়ানা। বোঝাই যায়, গল্পে নাটকীয়তা আনতে চিত্রনাট্যকার কল্পনায় নানা কিছু লেখেন। আমরা ভাবি, বাস্তবে এমনটা সম্ভব না। কিন্তু কখনো কখনো বুঝে যাই, সত্য কল্পনার চেয়েও ভয়ঙ্কর। জীবন নাটকের নাট্যকারই সবচেয়ে বড় মুন্সী।

বাবুল আক্তার একজন চৌকস পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন। জঙ্গী বিরোধী অভিযানসহ অসংখ্য সাহসী অভিযান পরিচালনা করে অল্প সময়েই নায়কের মর্যাদা পেয়েছিলেন। পেয়েছিলেন পুলিশের জন্য মর্যাদার সব পদকই। কিন্তু পরকীয়া তার সবকিছুই শেষ করে দিল। বাবুল আক্তার প্লটটা সাজিয়েছিলেন ভালোভাবেই। ঘটনাটা ঘটবে নিজে যখন চট্টগ্রামের বাইরে মানে ঢাকায় থাকবেন তখন। পরিচিত সোর্সদের দিয়েই তিনি স্ত্রীকে খুন করিয়েছিলেন। অল্প টাকার কন্ট্রাক্ট কিলিং। ঘটনার পর খুনীদের তিন লাখ টাকাও দিয়েছেন বাবুল আক্তার। স্ত্রীর খুনের খবর পেয়ে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম গিয়ে যে কান্নাটা কেঁদেছিলেন, তা সারাদেশে তার জন্য সহানুভূতির বন্যা নিয়ে এসেছিলেন। সহকর্মীরা ধরে তাকে দাড় করিয়ে রাখতে পারছিলেন না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন