নাগরিক জীবনে এলপিজি এখন একটি অত্যাবশ্যকীয় পণ্য। চাল, ডাল, তেল, লবণের মতো একটি বা দুটি গ্যাস সিলিন্ডারের খরচ মাসিক খরচের হিসাব হিসেবে ধরতে হয়। রান্না না করে যেহেতু খাওয়া হয় না তাই ঘরে, মেসে বা হোটেলে সব জায়গায়ই জ্বালানি গ্যাস লাগবে। তাই এ নিয়ে কোম্পানির ব্যবসা আর ব্যবহারকারীর বিড়ম্বনা ও ব্যয় বৃদ্ধি দুটোই চলছে। প্রশ্ন হচ্ছে, গ্যাসের দাম কত হবে? সাধারণত একই দ্রব্যের যদি পরিমাণ ও মান একই রকম থাকে তাহলে দাম একই রকম হবে। কেউ কি দ্বিমত করবেন এর সঙ্গে? সবাই বলবেন এ তো সাধারণ কথা যা সবাই সত্য বলে মেনে নেবে। কিন্তু, এই সাধারণ সত্যের প্রয়োগ দেখছি না আমরা এখন অনেক ক্ষেত্রেই। যার সাম্প্রতিক নিদর্শন এলপিজির মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে ঘটল। দীর্ঘ ২০ বছর পর এলপিজির দাম নির্ধারণ করে দিল বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন বা বিইআরসি। রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির সাড়ে ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম ৫৯১ টাকা আর বেসরকারি কোম্পানির ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম ৯৭৫ টাকা। সাড়ে ১২ কেজির দাম হবে তাহলে ১ হাজার ১৭ টাকা। একই ধরনের দহন ক্ষমতাসম্পন্ন জ্বালানি, কিন্তু দামের জ্বালাটা ভিন্ন।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
এলপিজির দাম ও নাগরিক ব্যয়
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন