করোনায় ভয়াবহতা বাড়ছে। ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ ও মৃত্যু ঘটছে। এটা শুধু বাংলাদেশে নয় ইউরোপ, ব্রাজিল, ভারতেও বেড়েছে মৃত্যু। ভারতে ও ব্রাজিলে মৃত্যু গত বছরের রেকর্ড অতিক্রম করছে। বাংলাদেশে করোনার তিনটি ভ্যারিয়েন্টের কথা বলা হচ্ছে। যুক্তরাজ্য, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ব্রাজিলিয়ান ভ্যারিয়েন্ট। তবে শনাক্তের ৮১ শতাংশই হচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকান ভ্যারিয়েন্ট। এর সংক্রমণে দ্রুত রোগীর ফুসফুস আক্রান্ত হয়, প্রচুর অক্সিজেন প্রয়োজন হয়, হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে ফিরতে সময় লাগছে বেশি। ফলে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। এক দিনে এত মৃত্যু বাংলাদেশেও গত বছর ঘটেনি। গত বছরের তুলনায় সংক্রমণ, শনাক্ত ও মৃত্যু তিনটাই বেশি করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে। এ পর্যন্ত ১০ হাজারের মতো মৃত্যুবরণ করলেও অনেকেই বলছেন মৃত্যুর সংখ্যা হয়তো আরও বেশি। নিঃসন্দেহে পরিস্থিতি গত বছরের তুলনায় ভীতিকর। কিন্তু মৃত্যু, শনাক্ত বেড়ে যাওয়া সত্ত্বেও সাধারণ মানুষের মধ্যে সরকারি লকডাউন ঘোষণা কেন যেন কোনো প্রভাব ফেলছে না।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
কঠোর লকডাউন : ঘোষণা ও দায়িত্ব
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন