গত এক বছর ধরেই ‘লকডাউন’ শব্দটি বিশ্বজুড়ে পরিচিতি পেয়েছে। বাংলাদেশেও শব্দটি পরিচিত, তবে সে অর্থে এর অভিজ্ঞতা নেই বাংলাদেশের মানুষের। গত বছর করোনা সংক্রমণ শুরুর পর বাংলাদেশ ৬৬ দিনের সাধারণ ছুটি কাটিয়েছে। রাজাবাজার এবং ওয়ারি এলাকায় আঞ্চলিক লকডাউন হলেও দেশজুড়ে লকডাউন এই প্রথম। তাই লকডাউন হলে কী হবে, কীভাবে তা কার্যকর হবে, সাধারণ ছুটির সাথে লকডাউনের পার্থক্য কী; তা নিয়ে নানা আলোচনা আছে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনা সংক্রমণ যে হারে বাড়ছে, কার্যকর লকডাউন ছাড়া তা নিয়ন্ত্রণে আর কোনো উপায় নেই। লকডাউনের কার্যকারিতা নিয়ে আমার নিজেরই কিছু সংশয় আছে। কারণ ৬৬ দিনের সাধারণ ছুটির অভিজ্ঞতা আমাদের ভালো নয়। দেশের অর্থনীতিকে ঝুঁকির মুখে ফেলে সরকার ৬৬ দিনের সাধারণ ছুটি দিলেও আমরা তখন সরকারের সাথে চোর-পুলিশ খেলেছি। এবার এ ব্যাপারে সরকারকে কঠোর হতে হবে। লকডাউন মানে যেন লকডাউনই হয়। আমরা যেন লকডাউন দিয়ে করোনাকেও ডাউন করতে পারি। আগের মতো চোর-পুলিশ খেলে অযথা অর্থনীতিকে ঝুঁকির মুখে ফেলার কোনো মানেই হয় না।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
লকডাউনেই হোক করোনা ডাউন!
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন