ভারতের পক্ষে অনেকবার বলা হয়েছে- বাংলাদেশ সীমান্তে মৃত্যু শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা হবে। ১০ বছর আগে ২০১১ সালে 'ট্রিগার হ্যাপি' শীর্ষক হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদন প্রকাশের পরে ভারত সরকার প্রাণঘাতী অস্ত্রের ব্যবহার বন্ধের প্রতিশ্রুতি দেয়। পাচারকারী ও অবৈধ পথে সীমান্ত পার হওয়া নাগরিকদের ক্ষেত্রে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার না করার চুক্তি করে বিজিবি-বিএসএফ। সে দেশের সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে এ বিষয়ে আমরা অঙ্গীকার শুনতে পেয়েছি। এরও আগে ২০০৮ সালে ভারত সরকার ও বিএসএফ বাংলাদেশের জনগণকে আশ্বস্ত করেছিল। এতসবের পরও বাস্তবতা ভিন্ন।
বস্তুত ২০ বছর ধরে শত-সহস্র অঙ্গীকার-আশ্বাস-প্রতিশ্রুতির পরও আমরা ফেলানীকে কাঁটাতারে ঝুলতে দেখেছি। দেখেছি এ হত্যাকাণ্ডের বিচারের নামে প্রহসন। ফেলানীসহ আলোচিত সীমান্ত হত্যার একটিরও বিচার হয়নি। ভারতের জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ফেলানী খাতুনের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ সেটাও মানেনি। আর আমাদের কর্তাদের দেখেছি ফেলানীকে নিয়ে নিশ্চুপ থাকার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.