সুষম ও টেকসই উন্নয়নের জন্য মানবসম্পদ উন্নয়ন পরিকল্পনা
আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পরিমাপক হিসেবে অনেক সূচক ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যেমন প্রবৃদ্ধি, মাথাপিছু আয়, শিক্ষার হার, মানুষের গড় আয়ুসীমা ইত্যাদি। কিন্তু সবার ওপরে যেটা দেখার বিষয় তা হলো মানুষের আর্থিক ও সামাজিক অবস্থার গুণগত মান পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে কী পরিমাণ বেড়েছে। পরিসংখ্যানের অনেক সীমাবদ্ধতা আছে, আবার গুণগত মান মাপার পদ্ধতিও সহজ নয়। এ কথা অনস্বীকার্য যে ‘মানুষের দ্বারা উন্নয়ন এবং মানুষের জন্যই উন্নয়ন’। অর্থাৎ মানুষ সব আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের কেন্দ্রবিন্দু। এই নিবন্ধে আমি মানবসম্পদের কিছু দিক এবং বিশেষ করে মানবসম্পদ উন্নয়ন পরিকল্পনার (Manpower Planing) ওপর আলোকপাত করব।
সাধারণ মানুষ একজন মানবসম্পদে পরিণত হয় প্রথমত যখন মানুষটি শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা (সেটা আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক পদ্ধতিতে পেতে পারে) প্রাপ্ত হয়ে জীবন ধারণে সক্ষম হয়। দ্বিতীয়ত, সুস্বাস্থ্য ও স্বাভাবিক শারীরিক অবস্থার মাধ্যমে কর্মক্ষমতা ব্যবহার করতে পারে। অর্থাৎ শিক্ষা ও স্বাস্থ্য দুটিই হলো একজন মানবসম্পদের প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য। বর্তমান কভিড-১৯ মহামারির ফলে স্বাস্থ্যের বিষয়টা সামনে চলে এসেছে। স্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যব্যবস্থার ওপর দেশের প্রবৃদ্ধি, মানুষের আয়, কর্মসংস্থান অনেক কিছুই নির্ভরশীল। এই নিবন্ধে আমি স্বাস্থ্যবিষয়ক আলোচনা করব না। মানবসম্পদ উন্নয়ন পরিকল্পনায় শিক্ষা/প্রশিক্ষণের অবদান, এর কয়েকটি দিক তুলে ধরব।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.