১৮৮৭ সালে মারাত্মক সব ড্রাগের ওপর গবেষণা ও উৎপত্তি হয়েছিল জার্মানিতে। যুদ্ধবিমান চালকদের সারাক্ষণ নির্ঘুম রাখতে তারা নিজেদের সৈন্যের সাথে জাপানিজ পাইলটদেরও কড়া ড্রাগ ব্যবহারে উৎসাহিত করে। সে সময়ে আবিষ্কৃত হয় ক্রিস্টাল ড্রাগ। পরে এর নাম পরিবর্তিত হয়ে কোথাও ক্রিস্টাল মেথ, কোথাও আইস, এক্সথেসি, কোথাও ‘ম্যাড-ড্রাগ’ এবং এলাকাভেদে নানা ছদ্মনামে এর ব্যবহার চালু থেকে যায়।
১৯৬০ সালে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এর ব্যবহার শুরু হয়ে যায়। এরপর উত্তর আমেরিকার যুবকদের হাতে কোনোভাবে পৌঁছে গেলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৭০ সালে এটাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। এরপর ১৯৯০ সালে আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে ক্রিস্টাল ড্রাগ ঢুকে পড়ে। ২০১০ সালে অস্ট্রেলিয়া হয়ে সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, লাওস, চীন, থাইল্যান্ড, মিয়ানমার হয়ে বাংলাদেশে এর ব্যবহার শুরু হয়। দাম অনেক বেশি হওয়ায় আমাদের দেশে সে সময় সাধারণের মাঝে এর ব্যবসা জমে ওঠেনি।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.