কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মাদ্রাসায় শিশু নির্যাতনের দায় শুধুই কি শিক্ষকদের?

২০১২ সালের কথা। ‘করপোরাল পানিশমেন্ট’ বিষয়ে একটি গবেষণা করেছিলাম। তখনই অবাক বিস্ময়ে খেয়াল করলাম যে ‘করপোরাল পানিশমেন্ট’-এর স্বগোত্রীয় কোনো বাংলা শব্দ নেই। তার মানে সুশৃঙ্খল রাখার জন্য যে মারধর ও নির্যাতন, তা যত নির্দয় বা নৃশংসই হোক, তাকে আমরা কখনোই বিপজ্জনক কিছু ভাবিনি। অসংগত, অনৈতিক বা অন্যায় কিছুও ভাবিনি। নইলে বাংলা একটি শব্দ কেন থাকবে না? বিভিন্ন রকমের বিদ্যায়তনে শিক্ষার্থীদের মারধর করা বা শারীরিক শাস্তি দেওয়ার প্রথা শত শত বছর ধরেই চালু রয়েছে। এই কয়েক শ বছরে হাজার হাজার ব্যাকরণবিদ ভাষার চর্চা করেছেন। একজনও মনে করেননি জুতসই একটি বাংলা শব্দ দরকার? সব রকমের বিদ্যায়তনিক নির্যাতনকেও শুধুই ‘শাস্তি’ বা ‘পানিশমেন্ট’ বলা হচ্ছিল। ‘শাস্তি’ আদালতি পরিভাষা। এটি কার্য হলে কারণ ‘অন্যায়’। অর্থাৎ অন্যায় করেছে, তাই শাস্তি দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ বিদ্যায়তনে শিশুদের নির্যাতনকে বৈধতা দেওয়াই আছে। সামাজিক বৈধতা আদালতি বৈধতার চেয়ে শক্তিশালী। আমাদের গবেষণার সময়ও অভিভাবকদের বেশির ভাগই বলছিলেন, মারধরের ভয় না থাকলে শিশুরা দুষ্টুমিই বেশি করবে, পড়াশোনায় মন দেবে না ইত্যাদি।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন