বিএনপির উপজেলা নির্বাচন বর্জন: নির্বাচনে যাওয়া বা না যাওয়া
১৯৭৯ সালে সামরিক শাসক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘোষণা করেন। এই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার আগে তৎকালীন আওয়ামী লীগের প্রধান সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীনের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের সিনিয়র সব নেতৃত্ব টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর মাজারে যান। সেখান থেকে ফেরার পথে জোহরা তাজউদ্দীন সব নেতাকে নিয়ে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে যান। এবং স্মৃতিসৌধ স্পর্শ করে সবাইকে প্রতিজ্ঞা করান, আওয়ামী লীগ এ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। তাঁর মত ছিল, আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলে জিয়ার সংসদ দেশ ও বিদেশে ওইভাবে কোনো বৈধতা পাবে না। তাতে জিয়ার শাসন দুর্বল থাকবে। তাকে আন্দোলনের মাধ্যমে ফেলে দিতে সুবিধা হবে।
কিন্তু ঘটনা সেদিকে যায়নি। ঢাকায় ফেরার পরে জেনারেল সেক্রেটারি হিসেবে আব্দুর রাজ্জাক সিদ্ধান্ত নেন, আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির সভাই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে যাবে কি যাবে না? এখানে বেশ কয়েকটি সূত্রের মাধ্যমে যে তথ্য পাওয়া যায়, তা হলো ওই সময়ে দাউদ খান মজলিসের মাধ্যমে জিয়াউর রহমান আওয়ামী লীগের জেনারেল সেক্রেটারি আব্দুর রাজ্জাকের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। কারো কারো মতে, আব্দুর রাজ্জাক কোনো এক রাতে জিয়ার সঙ্গে নাকি দেখাও করেছিলেন। ওই সময়ে অবশ্য জিয়া প্রায় সব দলের সব রাজনৈতিক বড় নেতাদের সঙ্গে গোপনে দেখা করতে সমর্থ হয়েছিলেন। তোয়াব খান প্রায়ই ব্যক্তিগত আলোচনায় বলেন, জিয়া নাকি বলতেন, একমাত্র তোফায়েল আহমেদ ছাড়া সব নেতাই তার সঙ্গে রাতের অন্ধকারে দেখা করতেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.