কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


উত্তরসূরির সমস্যা ও দেশের পারিবারিক ব্যবসার ভবিষ্যৎ

পারিবারিক ব্যবসা সম্পর্কে সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২০১৮ সালের শেষ দিকে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেন (১৮.১২.১৮)। একটি সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, সরকার যাতে নিয়ন্ত্রণ নেয় এজন্য একটি ‘গ্রুপের’ প্রস্তাব সরকারের কাছে জমা পড়েছে। তিনি বলেন, এর কারণ তিনি জানেন না। তবে তিনি বলেন, ব্যবসায়ী গ্রুপের মালিকের শরীর ভালো নয়। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রত্যেক গ্রুপকেই ‘সরকারের নিয়ন্ত্রণে’ আনতে হবে। তিনি আর একটি বিশাল ‘বিজনেস গ্রুপের’ কর্ণধার সম্পর্কে সতর্কবাণী উচ্চারণ করেন। জিজ্ঞেস করেন ওই মালিকের উত্তরসূরি কে? এ দুটো মন্তব্যের সার কথা একটাই উত্তরসূরি কে? প্রথম গ্রুপটির মালিকের শরীর ভালো নয়, এতে কী হয়েছে? তার ছেলেমেয়ে তো নিশ্চয়ই রয়েছে। কিন্তু এতদসত্ত্বেও গ্রুপের কর্ণধার সরকারকে অনুরোধ করেছেন তার গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে। বিষয়টি অস্বাভাবিকই বটে। হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি কে সরকারের হাতে তুলে দেয় বাধ্য না হলে। এখানে দেখা যাচ্ছে আইনগত বাধ্যবাধকতা নয়, স্বাস্থ্যগত অবস্থাই দায়ী। এবং বোঝা যায় উত্তরসূরিদের ওপর মালিকের ভরসা খুবই কম। দ্বিতীয় যে গ্রুপের কর্ণধারের কথা তিনি নাম উল্লেখ করেই বলেছেন সেই গ্রুপটি উদীয়মান, কিন্তু বর্তমানে বিশাল এবং খুবই প্রভাবশালী। ব্যাংক, বীমা, অ-আর্থিক প্রতিষ্ঠান, আমদানি-রফতানি ব্যবসা এবং বিভিন্ন শিল্পে তার বিনিয়োগ বিশাল পরিমাণের। বিদেশেও তার ব্যবসা-বাণিজ্য, সম্পদ, অফিস ও বিল্ডিং আছে বলে খবরের কাগজে বিস্তারিত প্রকাশ হয়েছে। কিন্তু এই গ্রুপের সমস্যা কী? ব্যবসা-বাণিজ্য ভালো করলে, উন্নতি করলে সাধারণ মানুষের ক্ষতি কী? বরং তা তো দেশের জন্য, অর্থনীতির জন্য মঙ্গলজনক খবর। কিন্তু সমস্যাটা এখানে নয়। মুহিত সাহেবের জিজ্ঞাসা: তার উত্তরসূরি কে? এ আশঙ্কা থেকে তিনি ওই উদ্যোক্তাকে একটি ‘হুমকি (থ্রেট)’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। হুমকিটি কী, অতিরিক্ত ব্যবসা সম্প্রসারণের হুমকি, নাকি উত্তরসূরি সম্পর্কিত হুমকি। প্রশ্নটি তিনি তুলেছেন, কিন্তু কোনো উত্তর দেননি।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন