আমার মনে পড়ে ৩ মার্চ তৎকালীন বাংলাদেশের সত্যিকার রাষ্ট্রনায়ক, যার আদেশে গাড়ি-ঘোড়া চলে, ব্যাংক চলে, অফিস-আদালত চলে, যার আদেশে লোকজন অফিসে যায়, সেই মহাপুরুষ জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডিস্থ ৩২ নম্বর রোডে যখন উপস্থিত হয়, তখন অনেকের হাতে বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত (স্বাধীনতার পর তা পরিবর্তিত হয়) লাল-সবুজ পতাকা এবং অনেকেই তখন ‘স্বাধীন বাংলাদেশের’ স্লোগান দিচ্ছিলেন, তার সঙ্গে আমরাও শামিল হই। মেজর জিয়া ৩ তারিখ নয়, ২৬ তারিখ রাতে স্বাধীনতার সংগ্রামে শরিক হন। আমাদের অনেক পরে।
৭ মার্চ সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনে একটি সমাবেশ হয় এবং তাতে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়। দুপুর থেকেই আমরা যখন বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক রেসকোর্সের বক্তৃতা শোনার জন্য জমায়েত হই, তখন ওপরে বারবার সামরিক হেলিকপ্টার ও বিমান চলে এবং আমরা তখন নিশ্চিত যে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ডাক দেবেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.