দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর মধ্য ফেব্রুয়ারিতে 'মুক্তমনা' ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা ড. অভিজিৎ রায় ও জাগৃতি প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী ফয়সাল আরেফিন দীপন হত্যার রায় প্রকাশিত হলো। অভিজিৎ হত্যার রায়ে পাঁচ জঙ্গির ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত এবং অন্য এক আসামিকে দিয়েছেন যাবজ্জীবন কারাবাসের শাস্তি। অন্যদিকে দীপন হত্যার রায়ে আটজনের ফাঁসির আদেশ এবং একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দিয়েছেন সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ আদালত। রায় দুটি সাধারণভাবে অভিনন্দিত হয়েছে। তবে নিহতদের পরিবার নিরাপত্তার অভাব বোধ করছেন।
ড. অভিজিৎ হত্যা মামলার রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, স্বাধীন মতপ্রকাশের জন্যই এই হত্যা। পর্যবেক্ষণে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করে বলা হয়, বিজ্ঞান লেখক অভিজিৎ রায়কে হত্যার উদ্দেশ্য ছিল মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পথ রুদ্ধ করা আর সে কারণে এ মামলার আসামিরা কোনো সহানুভূতি পেতে পারে না। প্রকাশক দীপন হত্যা মামলার একজন হত্যাকারী জবানবন্দিতে বলেছে, ২০১৫ সালে ব্লগার, প্রকাশক এবং সমকামীদের হত্যা করার জন্য প্রচুর টাকা সরবরাহ করা হয়েছিল। আমি জানতে চাই, এই টাকার তদন্ত কেউ করেছে কিনা? এ রায়ের কী হবে- যদি আমরা জানতেই না পারি টাকা কোথা থেকে এসেছে? অর্থ বা এই হত্যার মূল হোতা কে?
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.