লেখক মুশতাক আহমেদের সাথে আমার পরিচয় ছিল না। কখনো দেখা হয়নি। তিনি কী নিয়ে লেখালেখি করতেন তাও জানি না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও আমরা সংযুক্ত ছিলাম না। তাই তার লেখালেখি বা তৎপরতা সম্পর্কে আমার কোনো ধারণাই ছিল না। তবে ভালুকায় দেশের প্রথম বাণিজ্যিক কুমিরের খামার গড়ে তোলা এবং বিদেশে রপ্তানির খবর পত্রিকায় পড়েছি। তাতে তাকে ব্যতিক্রমী ও আকর্ষণীয় চরিত্রের মানুষ মনে হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাতে যখন কারাগারে মুশতাক আহমেদের মৃত্যুর খবর পাই; তখন অচেনা এই মানুষটির জন্য আমার হৃদয় বেদনার্ত হয়েছে। পরিবার বিচ্ছিন্ন একটি মানুষের কারাগারে মরে যাওয়াটা গভীর বেদনাদায়ক। তবে বেদনার চেয়ে আমি বেশি পেয়েছি ভয়। ভয়ঙ্কর আতঙ্ক গ্রাস করেছে আমাকে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.