কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রোহিঙ্গাদের কারণে বাংলাদেশের ক্ষয়ক্ষতি কত?

সাধারণ্যে একটি দুর্ভাবনা আছে যে মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থান এবং সু চির বন্দিত্বের পর রোহিঙ্গাদের ফেরত যাওয়ার কোনো সম্ভাবনাই বুঝি আর থাকল না। রোহিঙ্গাদের কপাল আরও বেশি পুড়ল। সঙ্গে বাংলাদেশেরও কপাল পুড়ল। রোহিঙ্গাদের স্বদেশে ফেরা সম্ভবত আর কখনোই হবে না। তবে উল্টোটি হওয়া, অর্থাৎ ভালো কিছু হওয়া কি একেবারেই অসম্ভব কিছু? না, ভালো কিছু হওয়া অসম্ভব নয়। তবে সে জন্য বাংলাদেশকে খুবই কৌশলী হতে হবে। ৬ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারের সেনাশাসক বাংলাদেশ সরকারকে পাঠানো এক চিঠিতে বলেছে, কেন সেনাশাসকেরা হস্তক্ষেপ করতে বাধ্য হলেন। তার পরই দেওয়া হলো আশ্বাস, তাঁরা রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে ও রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে আন্তরিক চেষ্টা করবেন। আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও চিঠিটি পেয়ে বেশ খোশমেজাজি প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে। আন্তর্জাতিক মহলেও একটি ধারণা তৈরি হয়েছে যে বাংলাদেশ মিয়ানমারের জান্তা-শাসনে চিন্তিত তো নয়ই, বরং তাদের সঙ্গে দেনদরবার-আলোচনা এবং বৈধতাদানেও হয়তো বিশেষ অনাগ্রহী নয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন