হাদিসের ভাষ্য মতে, প্রকৃত ধনী হলো ঐ ব্যক্তি যে মনের দিক থেকেই ধনী। সুতরাং মহান আল্লাহ তায়ালার ফয়সালার ওপর অসন্তুষ্ট না হয়ে, তিনি যতটুকু সম্পদ দান করেছেন, তার ওপরেই সন্তুষ্টি থেকে জীবনযাপন করাই হলো বান্দার সব থেকে বড় সফলতা। এ ব্যাপারে রসুল (স) হাদিসে বলেছেন, ‘ঐ ব্যক্তি (জীবনে) সফলতা লাভ করেছে, যে ইসলাম কবুল করেছে এবং তাকে যে পরিমাণ রিযিক তথা সম্পদ দেওয়া হয়েছে তার ওপরেই সে পরিতৃপ্ত হয়েছে।’ (মুসলিম: ২৩১৬)। এ ব্যাপারে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘যমিনে বিচরণকারী সবার জীবিকার দায়িত্ব একমাত্র (আমি) আল্লাহরই ওপরে।’ (সুরা হুদ:০৬)
শরীয়তে ভিক্ষাবৃত্তিকে জায়েজ করা হয়েছে নিঃস্ব, গরিব, মিসকিন, অসহায়দের কল্যাণার্থে। কিন্তু আমাদের সমাজে এমন কিছু মানুষ আছে, যারা শারীরিকভাবে সক্ষম ও শক্তি সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও ভিক্ষাবৃত্তিকে নিজেদের জীবন নির্বাহের প্রধান পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছে, যা একেবারেই লাঞ্ছনাকর। তাই রসুল (স) ভিক্ষাবৃত্তি পেশাকে নিরুত্সাহিত করে পবিত্র হাদিসে স্পষ্ট করে বলেছেন, ‘কষ্ট করে পিঠে বোঝা বহন করে জীবনযাপন করা ভিক্ষাবৃত্তি থেকে অনেক উত্তম।’ (বুখারি:১৪৭১)। অন্য হাদিসে রসুল (স) বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই উপরের হাত নিচের হাত থেকে উত্তম।’ (বুখারি: ১৪২৭)।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.