রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সংরক্ষিত কোটায় গত তিন বছরে বিভিন্ন আকারের প্লট পেয়েছেন অন্তত ২৮৫ জন। তাঁদের মধ্যে ১৪৬ জনই সাবেক ও বর্তমান সাংসদ। সাংসদদের জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ও জনসেবায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে প্লটগুলো দেওয়ার কথা থাকলেও এ ক্ষেত্রে দলীয় আনুগত্য ও রাজনৈতিক বিবেচনাই প্রাধান্য পেয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সাংসদ হিসেবে প্লট পাওয়াদের মধ্যে রয়েছেন ফিরোজা বেগম (সংরক্ষিত নারী আসন), ফাহমী গোলন্দাজ (ময়মনসিংহ), কামরুন নাহার চৌধুরী (সংরক্ষিত), জুয়েল আরেং (ময়মনসিংহ), শাহানারা বেগম (সংরক্ষিত), মো. শফিকুল ইসলাম (নাটোর), এনামুর রহমান (সাভার), কামাল আহমেদ মজুমদার (ঢাকা), টিপু সুলতান (বরিশাল), কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (খাগড়াছড়ি), ইখতিকার উদ্দিন তালুকদার (নেত্রকোনা) ও মো. আবুল কালাম (নাটোর)।
লিয়াকত হোসেন (নারায়ণগঞ্জ), লুৎফুন নেছা (সংরক্ষিত), রাজী মোহাম্মদ ফখরুল (কুমিল্লা), তাহজীব আলম সিদ্দিকী (ঝিনাইদহ), এ এম নাঈমুর রহমান (মানিকগঞ্জ), অনুপম শাহজাহান (টাঙ্গাইল), এ কে এম রেজাউল করিম (বগুড়া), মো. আক্কাছ আলী সরকার (কুড়িগ্রাম), গোলাম মোস্তফা বিশ্বাস (চাঁপাইনবাবগঞ্জ), মৃণাল কান্তি দাস (মুন্সিগঞ্জ) ও কাজী ফিরোজ রশীদ (ঢাকা) রয়েছেন তালিকায়।
আরও রয়েছেন ঊষাতন তালুকদার (রাঙামাটি), নিজাম উদ্দিন হাজারী (ফেনী), সালাউদ্দিন আহমেদ (ময়মনসিংহ), মো. সোহরাব উদ্দিন (কিশোরগঞ্জ), শরীফ আহমেদ (ময়মনসিংহ), মো. রেজাউল হক চৌধুরী (কুষ্টিয়া), সামছুল আলম (জয়পুরহাট), গাজী ম ম আমজাদ হোসেন (সিরাজগঞ্জ), খন্দকার আজিজুল হক (পাবনা), আবু সাঈদ আল মাহমুদ (জয়পুরহাট), আবুল কালাম আজাদ (গাইবান্ধা), আনোয়ারুল আবেদীন খান (ময়মনসিংহ), গোলাম রাব্বানী (চাঁপাইনবাবগঞ্জ), মো. আনোয়ারুল আজীম (ঝিনাইদহ), মোহাম্মদ শামছুল হক ভূঁইয়া (চাঁদপুর), মো. আবদুল্লাহ (লক্ষ্মীপুর), ছবি বিশ্বাস (নেত্রকোনা) ও শামীম হায়দার পাটোয়ারী (গাইবান্ধা)।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.