তাড়াশে এলজিইডির আওতাধীন ব্রিজ ও কালভার্টগুলোর অধিকাংশেরই মুখ বন্ধ করে নির্মাণ করা হয়েছে কাঁচা-পাকা বসতঘর, হাঁস-মুরগির খামার ও ছোট-বড় শিল্পকারখানা। শুধু তাই নয়, ব্রিজ-কালভার্টের মুখের চারপাশে মাটি ফেলে পুকুরের পাড় বেঁধে মাছ চাষ করা হচ্ছে।
ভুক্তভোগী কৃষক মনছুর রহমান, সুলতান মাহমুদ, ছোহরাব আলী, শামসুল হক, ছাবেদ আলী, জুরান আলী, মজিবর মল্লিক, রেজাউল করিম, জহুরুল ইসলাম, আব্দুল মোতালেব, শাহাদত হোসেনসহ অনেকে জানিয়েছেন, কতিপয় প্রভাবশালী ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল হাজারো কৃষকের জীবন-জীবিকার কথা না ভেবে ব্রিজের মুখ বন্ধ করে সুবিধা ভোগ করছেন। এ কারণে তাড়াশ সদর ইউনিয়নের মাধবপুর, মথুরাপুর, চক গোপীনাথপুর, বিদিমাগুড়া ও বোয়ালিয়া এলাকায় এখনো ২ হাজার বিঘা জমিতে বন্যার পানি আটকে আছে। এতে আবাদ ব্যাহত হচ্ছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.