সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় সরকার বৃদ্ধ, দুস্থ ও বিধবাদের যে ভাতা দেয়, তা নিয়ে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ কম নয়। প্রথমত, প্রকৃত দুস্থ ব্যক্তিদের বাদ দিয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা অপেক্ষাকৃত সচ্ছল ব্যক্তির নাম উপকারভোগীর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেন। দ্বিতীয়ত, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের যোগসাজশে একশ্রেণির দালাল উপকারভোগীদের অর্থে ভাগ বসায়।
প্রথম আলোর খবর অনুযায়ী, ময়মনসিংহ জেলার নান্দাইল উপজেলার জাহাঙ্গীরপুর ইউনিয়নের রহিমপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা আমেনা খাতুন স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতার মাধ্যমে সরকারি ভাতার জন্য তালিকাভুক্ত হন। প্রতি মাসে তাঁর ৫০০ টাকা পাওয়ার কথা। অথচ তাঁকে দেওয়া হতো ২০০ থেকে ৩০০ টাকা। বাকিটা আওয়ামী লীগ নেতাই নিয়ে নিতেন। আমেনা খাতুনের পাস বইও তিনি নিজের কাছে রাখতেন। তবে আমেনা খাতুনই একমাত্র ভুক্তভোগী নন, সরকারি ভাতা নিয়ে এ রকম অভিযোগ আরও অনেকের।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.