দেশের বাজারে বিক্রি হচ্ছে নকল ও অবৈধ ডায়মন্ড। এতে একদিকে সরকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, অন্যদিকে ক্রেতারাও শিকার হচ্ছেন প্রতারণার। নকল ও অবৈধ ডায়মন্ডের দৌরাত্ম্য বন্ধে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) উদ্যোগ নিলেও তাতে ফল মিলছে না। এসব ডায়মন্ড বিক্রি হচ্ছে দেদারছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অবৈধ স্বর্ণ ও ডায়মন্ড বৈধর জন্য ২০১৯ সালের জুনে যৌথভাবে মেলা করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি। সে সময় ডায়মন্ড বৈধ করে একশ’র কম প্রতিষ্ঠান। অথচ বর্তমানে ঢাকা শহরেই পাঁচ শতাধিক প্রতিষ্ঠানে ডায়মন্ডের পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.