২০২০ মানেই করোনা। আক্রান্তের খবর আর মৃত্যুর মিছিল। এর মধ্যে খেলা? চিন্তা করাও ছিল বাড়াবাড়ি। জীবনের চেয়ে খেলা বড় নয় মোটেও। অতিমারিতে জেরবার বিশ্বে মার্চ মাস থেকে বন্ধ ছিল খেলা, সব ধরনের খেলা। বাংলাদেশেও ভিন্ন কিছু ঘটেনি। বরং অন্য দেশগুলো যখন স্বাস্থ্যবিধি মেনে, দর্শকবিহীন মাঠে খেলা শুরু করেছে, বাংলাদেশ সেটি ভাবতেও পারেনি। ক্রিকেট, ফুটবল কিংবা অন্য যেকোনো খেলা। করোনার চোখরাঙানিতে বিবর্ণ হয়ে পড়েছিল খেলার মঞ্চ। অথচ ক্রিকেটে এ বছরটা সত্যিই অন্য রকম হতে পারত। বছরের শুরুতেই প্রথমবারের মতো বিশ্বজয়ের আনন্দ ক্রিকেটকে দেখিয়েছিল অনেক স্বপ্ন। বছরের শেষ দিকে করোনা-আতঙ্ক কাটিয়ে মাঠে খেলা ফিরতেই দেখা গেল বছরের শুরুতে দেখা সেই স্বপ্ন মোটেও অমূলক ছিল না। এ বছরেই যে দেশের ক্রিকেটে নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত খুলেছে।
৯ ফেব্রুয়ারি দক্ষিণ আফ্রিকায় অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জিতল বাংলাদেশ। সে দলেরই বেশ কিছু খেলোয়াড় নিজেদের খেলা দিয়ে মন কাড়লেন সবার। তাঁদের মধ্যেই ক্রিকেটপ্রেমীরা খুঁজে ফেরা শুরু করল আগামী দিনের সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল কিংবা মাশরাফি বিন মুর্তজাকে। ২০১৯ বিশ্বকাপের পর থেকেই যে দেশের ক্রিকেটে বড় তারকাদের রিলে ব্যাটন ভবিষ্যতে কারা নেবেন, কারও আদৌ নেওয়ার সামর্থ্য আছে কি না, সে আলোচনা শুরু হয়ে গিয়েছিল। খুশির কথা, অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ সম্ভাবনার নতুন হাওয়া বইয়ে দিয়েছে। করোনার কারণে ঘরোয়া ক্রিকেট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় নতুনদের সামর্থ্যের পরীক্ষা নেওয়া না গেলেও প্রায় আট মাস পর বিসিবির উদ্যোগে দুটি ঘরোয়া প্রতিযোগিতা (প্রেসিডেন্টস কাপ ও বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপ) সেই আক্ষেপ মিটিয়ে দিয়েছে। এই দুটি টুর্নামেন্টই জানিয়ে দিয়েছে পাইপলাইনে নতুনের কেতন ওড়ানোর প্রতিভা আছে যথেষ্টই।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.