বিএনপির দুই নেতা মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ ও শওকত মাহমুদের শোকজের বিষয়টি স্থায়ী কমিটির বৈঠকে আলোচনা না হওয়ায় বিস্মিত হয়েছেন সংশ্লিষ্ট নেতারা। কী কারণে ওই শোকজ দেওয়া হয়েছে সে নিয়েও অন্ধকারে আছেন তাঁরা। পাশাপাশি শোকজে ব্যবহৃত ভাষা নিয়েও তাঁদের আপত্তি আছে। তবে শোকজের জবাব মেজর হাফিজ এবং শওকত মাহমুদ যেভাবে দিয়েছেন তাতে তাঁরা সন্তুষ্ট। ফলে এরপরে আর কোনো সাংগঠনিক ব্যবস্থা তাঁদের বিরুদ্ধে নাও নেওয়া হতে পারে।
এদিকে পেশাজীবী সংগঠনের প্রভাবশালী নেতা শওকত মাহমুদ একসময় তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ হলেও গত নির্বাচনে মনোনয়ন না পাওয়ায় কিছুটা ক্ষুব্ধ বলে জানা যায়। তবে তিনিও শোকজের জবাবে নমনীয় মনোভাব ব্যক্ত করেছেন। সব কিছু মিলে তাঁদের দুজনকে বহিষ্কারের আশঙ্কা কম।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.