এক জন একটি একশো টাকার নোটের আধখানা অন্য ব্যক্তিকে দেখাল। দ্বিতীয় জন নিজের পকেট থেকে নোটের অন্য অর্ধাংশ বার করে তার সঙ্গে মিলিয়ে দেখে আগন্তুকের হাতে তুলে দিল একটি প্যাকেট বা সুটকেস। বলিউডের বিভিন্ন ছবিতে এ ভাবে হিরের মতো দামি জিনিস হাতবদল হতে দেখা যায়। কয়লাও যে একই ভাবে পাচার হয়, অভিযুক্ত অনুপ মাঝি ওরফে লালার রানিগঞ্জ, আসানসোল, অণ্ডাল, পুরুলিয়া, ঝাড়খণ্ডে বিভিন্ন অফিস ও বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালিয়ে তার প্রমাণ পেয়েছে আয়কর দফতর ও সিবিআই।
তদন্তকারীরা জানান, তল্লাশিতে পাওয়া নথির মধ্যে ছিল একটি বেসরকারি পণ্য পরিবহণ সংস্থার ‘রুট-চালান রসিদ’। সেই রসিদের মাঝখানে আঠা দিয়ে বসানো ছিল একটি ঝকঝকে ১০ টাকার নোট। বেশ কয়েক জন কয়লা ব্যবসায়ীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা গিয়েছে, ওই রুট-চালানের মধ্যে রাখা ১০ টাকার নোটটিই কয়লা পাচারের তুরুপের তাস। ওই নোটের নম্বরটি সাঙ্কেতিক চিহ্ন হিসেবে কয়লা পাচারে ব্যবহার করা হয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.