ভারতবর্ষের গণিতবিদ ঋষি আর্যভট্ট ‘শূন্য’ বা ‘জিরো’ আবিষ্কার না করলে আমাদের গ্রামের নব্বই বছর বয়সী নবীরন বেগমের মতো হয়তো পশ্চিমের সাহেবসুবোকে আজও বলতে হতো ‘ওরে বাজান! আমি গুনতি পারিনে কিন্তুক কম পড়লে টের পাই’।
শূন্য আবিষ্কারের পর মানুষ আধুনিক পদ্ধতিতে গণনা করতে শিখেছে। ভারতীয়দের কাছ থেকে শেখা একটি শূন্যের এলেম মাথায় নিয়ে পশ্চিমা বিজ্ঞানীরা গণিতের জটিল জটিল সূত্র আবিষ্কার করেছেন। সাহেবরা যে এলেমহারাম নন, তা প্রমাণ করে আইনস্টাইন বলে রেখেছেন, ‘ভারতবর্ষের কাছে আমরা ঋণী, কারণ তারা আমাদের গুনতে শিখিয়েছে।’। আমরা যে ‘গুটিবাজির’ দিক থেকেও পশ্চিমাদের চেয়ে অনেক আগে থেকে এগোনো, তার প্রমাণ হলো এই ভারতবর্ষেই প্রথমে পাশা এবং পাশার ধারাবাহিকতায় দাবা খেলার জন্ম হয়েছে। এসব মূলত রাজরাজড়ার খেলা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.