নীলফামারীর ছয় উপজেলায় পূজা মণ্ডপে প্রতিমা তৈরির কাজ প্রায় শেষ। এখন চলছে রঙ-তুলির আঁচড়ে ব্যস্ত সময় পার করছে কারিগররা। করোনা মহামারিতে পূজা মণ্ডপকে আর্কষণীয় করতে আলোকসজ্জা ও গেট নির্মাণের প্রতিযোগিতা নেই এবার।
সরেজমিনে বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ ঘুরে দেখা যায়, জেলা সদরের রামনগর ইউনিয়নের বাহালী পাড়া কাছারী বাজার পূজা মণ্ডপে সব কিছুই ভিন্ন। ওই মণ্ডপের সভাপতি ধীরেশ চন্দ্র রায় জানান, এবার কারিগর (মালি) বাবদ খরচ হয়েছে ৩৫ হাজার ও ডেকোরেশন বাবদ ৩০ হাজার টাকা। প্রতিমার উপকরণের দামও বেড়েছে। এর মধ্যে রঙ, কেশ, সুতা, শাড়ি, ধুতি, আতপ চাল, নারিকেল, ধুপ ও ধুনা ক্রয় ক্ষমতা বাইরে।
একই উপজেলার খোকশাবাড়ী ইউনিয়নের সন্ন্যাসী তলা গ্রামের মৃৎ শিল্পী রমানাথ চন্দ্র রায়ের হাতের ছোঁয়ায় ৩ জন সহকারী দিয়ে তৈরি করছেন প্রতিমা। কাঁদা লাগানোর কাজ শেষ, এখন রঙ তুলির কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.