বাংলাদেশের বিভিন্ন সীমান্তে আটকে থাকা ট্রাকভর্তি পেঁয়াজের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবছে না সরকার। এই মুহূর্তে ভারতের বিকল্প বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানির উদ্দেশে এলসি করা পেঁয়াজ কবে নাগাদ দেশে এসে পৌঁছাবে তা নিয়েই ব্যস্ত সরকারের নীতি নির্ধারকরা। একইসঙ্গে আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়ানো ও তা সংরক্ষণের উপায় নিয়েও চিন্তাভাবনা শুরু করেছে সরকার তথা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এ দুটি বিষয় নিয়ে মাঠ পর্যায়ে আলাপ আলোচনাও শুরু হয়েছে বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না করায় বেনাপোল বন্দরে প্রবেশের অপেক্ষায় থাকা পেঁয়াজ বোঝাই ট্রাক এখনও ভারতের পেট্রাপোল বন্দর এলাকার সড়কে দাঁড়িয়ে আছে। এসব পেঁয়াজের প্রায় ৫০ ভাগ ট্রাকেই পচে নষ্ট হয়ে গেছে। কবে নাগাদ এ সব ট্রাকের পেঁয়াজ দেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করবে সে সব নিয়ে এখন আর কেউ কিছু ভাবছে না। ভাবার সময়ও নাই। এ নিয়ে সময় পার করলে চলবে না। সংকট মেটাতে এই মুহূর্তে মিয়ানমার, তুরস্ক ও মিসর থেকে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, সরকারের সেসব সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন করছে বেসরকারি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান তথা ব্যবসায়ীরা। ইতোমধ্যেই এসব দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানির উদ্দেশ্যে এলসিও খোলা হয়েছে। সেসব পেঁয়াজ কবে নাগাদ দেশে এসে পৌঁছাবে তাই নিয়েই ভাবছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.