স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, বিশেষ করে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও সদস্যদের বিরুদ্ধে এত দিন আমরা গম ও চাল চুরির অভিযোগ শুনে এসেছি। ত্রাণসামগ্রী আত্মসাতের দায়ে করোনাকালে বেশ কয়েকজন ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যকে জেলেও যেতে হয়েছে।
কিন্তু ওই যে কথায় বলে, ‘চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনি’। জেল-জরিমানা-পদচ্যুতি যা-ই ঘটুক না কেন, একশ্রেণির জনপ্রতিনিধি গরিবের হক মেরে দিতে উঠেপড়ে লেগেছেন। হোক সেটি ত্রাণসামগ্রী কিংবা দুস্থ ব্যক্তিদের জন্য তৈরি ঘর।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.