কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শাহমুব জুয়েলের গল্প ‘ভাঙতি সকাল’

বাপের সম্পত্তি নিয়ে কচকচ করার মত সব সংসারে এমন হাদাচালাক দু’একজন থাকে। কচলিয়ে কচলিয়ে ভাগে কম দেবার ধান্দা করে। বাঙালি ঘরের এ বদখাছলত যুগে যুগে চলে আসছে। যারা ঠকবাজ তাদের জিভের তলে নীতিসাউন্ড বেশি হাই তোলে। ভূঁইয়া পরিবারের এমন ব্যাটা সালামত ভূঁইয়া বাপের কালের অভিজাত খরচা করে গা হেলিয়ে বেড়ায়। ছোট ভাই জমির ভাইয়ের মুখের ওপর রগ টান করে না। কিন্তু ভাঙনের স্বর পেয়ে নড়ে বলল, ‘কপাল ভালা, আপনার রক্তটা মায়ের।’ মা বয়সের ভারে ন্যুব্জ তা ভেবে মুখ আমাটায় সালামত ভূঁইয়া। জমির সংযত হতে পারে না। মুখের উপর বলল, ‘গলা নামান... মনে করছেন কিছু বুঝি না। চুপ করে থাকি ভদ্রতা টাঙাই। কারণ হলো মানুষ সিন্নি পাইবো নইলে কবেই মোচড় দিয়ে বুঝাইতাম কত ধানে কত চাল। চুয়া চুয়া কথা বলে ঠকানোর ফন্দি। আমি বাপের ঘরে জন্ম নিছি না। ভরা গাঙের জলে ভাইস্যা আইছি। একসুতাও কম নিমু না।’ সাফ জানিয়ে দিল জমির। তার মা জমিরের হাত ধরে বলল, ‘ওরা জালিম ওরা ঠক ওরা অমানুষ এদিকে আয়, মা থাকতে তুই বাবা মাথা গরম করিস না।’ বড় ছেলে সালামত মায়ের দিকে তাকিয়ে মুখ টিপে টিপে হাসছিল। ঠিক কেন কারো মাথায়ই ধরছিল না। সেদিন থেকে জমির আর মাথা উঠায় না; জ্ঞানের নেশায় বাড়ি ছেড়ে শহরে চলে যায়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন