ছোট্ট একটি প্রকোষ্ঠে ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে একা ছিল কাভান। প্রথম দিকে একটি সঙ্গী থাকলেও আট বছর আগে সেটিও মারা গেছে। তারপর থেকে একেবারেই নিঃসঙ্গ জীবন। পুষ্টিহীনতা আর কায়িক শ্রমের ঘাটতির কারণে নড়াচড়া অনেকটাই কমে গেছে। পায়ের নখগুলো ভেঙে গেছে, এমনভাবে বিকৃত হয়েছে যে হাঁটতে–দাঁড়াতে কষ্ট হয়। আচরণেও পরিবর্তন এসেছে তার।
ওয়াশিংটন পোস্টর একটি প্রতিবেদন অনুসারে, ‘বিশ্বের নিঃসঙ্গতম হাতি’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে কাভান। পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদের মারগাজর চিড়িয়াখানায় রয়েছে হাতিটি। ১৯৮৫ সালে কাভান শ্রীলঙ্কা সরকারের তরফ থেকে পাকিস্তানের জন্য উপহার হিসেবে এসেছিল। সেই উপহার তিন দশকের বেশি সময় কাটিয়ে দিয়েছে অত্যন্ত অযত্ন আর অবহেলায়। ২০১২ সালে মারা যায় কাবনের সঙ্গী সাহেলি।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.