‘তিনি আমার কথা রাখলেন না। রাখলেন ভুট্টো সাহেবের কথা। ’ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণে এভাবে বলা আছে জুলফিকার আলী ভুট্টোর কথা। বাংলাদেশের মানুষের কাছে আলোচিত-সমালোচিত এই নাম।
’৭১ সালের গণহত্যার দায়ও তিনি কোনোভাবেই এড়াতে পারেন না। জাতিসংঘে গিয়েছিলেন বাংলাদেশবিরোধী তৎপরতায়। এরপর তিনি ছিলেন এই যুদ্ধের সুবিধাভোগীও। ভুট্টোর আচরণ, কার্যক্রম সব সময় বাংলাদেশের বিপক্ষে ছিল। যদিও স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে যোগাযোগ করেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে। আরব বিশ্বের স্বীকৃতি আদায় করতে বঙ্গবন্ধু যান পাকিস্তানে ওআইসি সম্মেলনে। ভুট্টোও বাংলাদেশ সফরে আসেন।
সেসব আলাদা ইতিহাস। সে ইতিহাস লেখার জন্য এ লেখা নয়। এ লেখা ভুট্টোর করুণ পরিণতি নিয়ে। নিষ্ঠুর পতন ও ফাঁসি নিয়ে। পাকিস্তানের জমিদার পরিবারের সন্তান অক্সফোর্ডপড়–য়া জুলফিকার আলী ভুট্টোর চালচলন-বেশভূষা ছিল পাশ্চাত্য স্টাইলের। ধোপদুরস্ত চলতেন। ছিল এক ধরনের অহমিকাও। বাংলাদেশের সঙ্গে ভয়াবহ পরাজয়ের পর ইয়াহিয়ার কাছ থেকে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেন। ’৭৩ সালে সংবিধান সংশোধন করে প্রধানমন্ত্রী হন। ’৭৭ সালে আবার নির্বাচিত হন
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.