কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


স্বাস্থ্যখাতের কালো বেড়ালের খোঁজে

স্বাস্থ্য অধিদফতরের দুর্নীতি রীতিমতো রূপকথার মতো। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর হাজার কোটি টাকা—এই গল্প তো রূপকথার বইয়েই পাওয়া যায়। স্বাস্থ্য অধিদফতরের আবজাল সেই রূপকথাকে বাস্তব করেছেন। তবে স্বাস্থ্যখাতের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, স্বাস্থ্য অধিদফতরে আবজাল একজন নয়, সেখানে আবজালদের ছড়াছড়ি, আবজালদেরই রাজত্ব। হয়তো কোনও কারণে এক আবজাল ধরা খেয়ে গেছে। তবে ধরা খেয়েও তো কানাডায় আয়েশেই আছে। এখন আবার মিঠু সিন্ডিকেটের নাম শুনছি। স্বাস্থ্য অধিদফতরে যেহেতু কেনাকাটা বেশি, তাই দুর্নীতিও বেশি। অপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনা, বেশি দামে কেনা, এক জিনিস দেওয়ার কথা বলে আরেক জিনিস গছিয়ে দেওয়া—দুর্নীতির হরেকরকমের মাত্রা আছে স্বাস্থ্য অধিদফতরে। বিভিন্ন হাসপাতালে এমন সব জিনিস কেনা হয়, যা কোনোদিন খোলাই হয় না। দেখা গেলো কোনও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এমআরআই মেশিন আছে, কিন্তু অপারেটর নেই। ৯ লাখ টাকার জিনিস কেনা হয় ৯০ লাখ টাকায়। বিল করা হয় আমেরিকান পণ্যের, সরবরাহ করা হয় চাইনিজ। ঠিকাদারদের দায়িত্ব গছিয়ে দেওয়া। টেবিলের দুই প্রান্তের মানুষের মধ্যে সমঝোতা থাকলে ‘গছাগছি’তে সমস্যা হয় না। দুই প্রান্তে সমঝোতা থাকলে লেনদেন টেবিলের ওপর দিয়েই হতে পারে, পণ্যের মান বা প্রয়োজন থাকুক বা না থাকুক। টেবিলের অপর প্রান্তে যদি আবজালরা থাকে, তাহলে এই প্রান্তে তো মিঠুরা থাকতেই পারে। তবে এই প্রান্তের মানুষদের নিয়ে যত কথা হয়, ওই প্রান্ত নিয়ে ততটা নয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আবজালরা আড়ালেই থাকেন। যেমন, এখন জেএমআইয়ের রাজ্জাক, রিজেন্টের সাহেদ, জেকেজির আরিফ বা ডা. সাবরিনাদের যতটা আলোচনা, ওই প্রান্তের আবজালদের নিয়ে ততটা তো নয়ই, বলা ভালো আলোচনাই নেই।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন