কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


জেনে নিন টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশের দুই দশকের পরিসংখ্যান

টেস্ট স্ট্যাটাস অর্জনের বিশ বছর পূর্ণ করলো বাংলাদেশের ক্রিকেট। ২০০০ সালে ভারতের বিপক্ষে অভিষেক, আর সবশেষ দেশের মাটিতে প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়ে। এর মধ্যে যেমন এসেছে মুশফিক-তামিম-সাকিবদের ডাবল সেঞ্চুরি বা লর্ডসের অনার্স বোর্ডে টাইগারদের নাম তোলার মতো বেশকিছু স্বস্তির অর্জন; মূদ্রার অন্যপিঠে এখনও হারের পাল্লাটা অনেক ভারী টাইগারদের। মোট ৯৬ জন ক্রিকেটারের মাথায় উঠেছে টেস্ট ক্যাপ। নেতৃত্ব দিয়েছেন ১১ জন কাপ্তান।  বুক পকেটে থাকবে বাঘের ছবি, সবুজ ব্লেজারটা গায়ে চাপিয়ে টস করতে যাবেন সেন্টার উইকেটে। সাদা পোশাকের এলিট ফরম্যাটে খেলবে বাংলাদেশ। একটা সময় তো এটা স্বপ্নই ছিলো। স্বপ্নটা দেখেছিলেন টাইগার ক্রিকেটের অগ্রজরা। তাদের রক্ত টগবগে আবেগ আর নোনা ঘামের পুরস্কারটা এসেছিলো ঠিক ২০ বছর আগে। টেস্ট মর্যাদা অর্জন করেছিলেন দূর্জয়-আকরামদের বাংলাদেশ। যদিও ৫ দিনের খেলায় মাঠে নামা হয়েছিলো খানেকটা পরে। ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ৯ উইকেটের হার দিয়ে যাত্রা শুরু। ক্যালেন্ডারের একটা করে পাতা উল্টেছে, আর তার পরতে পরতে জমেছে একেকটা হতাশার পাহাড়। ২০০১ সালে ঢাকায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথমবার হার এড়িয়েছিলো দূর্জয়ের নেতৃত্বাধীন দলটা। তবে জয়ের জন্য অপেক্ষা পাক্কা ৫ বছর। সেখানেও প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়ে। এখনও পর্যন্ত এই দলটাকেই সবচেয়ে বেশিবার হারিয়েছে লাল-সবুজরা। যদিও ১১৯ টেস্ট ম্যাচে বাংলাদেশের জয়ের সংখ্যা মাত্র ১৪ টা। ড্র ১৬ টা। আর হারের পাল্লায় ৮৯ টা ম্যাচ। শুধু কি তাই। এরমধ্যে যে ৪৫ টা ম্যাচেই ইনিংস হারের লজ্জা মুখ বুজে সহ্য করতে হয়েছিলো টাইগারদের। এগারো ব্যাটসম্যান মিলেও ইনিংসে দলীয় এক'শ রান পার করতে পারেননি এমন ঘটেছে ১০ বার। যেখানে ২০১৮ সালে নর্থ সাউন্ড টেস্টে ৪৩ রানে অলআউটের কলঙ্কটা মিটে যাবার নয়। তবে তারচেয়ে আরও বড় একটা ক্ষত আছে মুমিনুলের বর্তমান দলটার। গেলো বছর নিজেদের ২য় টেস্ট খেলতে নামা আফগানিস্তানের কাছে নাস্তানাবুদ তাও আবার নিজেদের হাতের তালুর মতো চেনা চট্টগ্রামের সবুজ গালিচায়। টিন এজ পেরিয়ে গেলেও এখনও টেস্ট র‌্যাংকিংয়েও এখনও ব্যাক বেঞ্চার টিম টাইগার্স। টেস্ট খেলুড়ে ১২ দেশের মধ্যে বর্তমান অবস্থানটা ৯ নম্বরে। দুর্দিনের বন্ধু জিম্বাবুয়ে ছাড়াও ওয়েস্ট ইন্ডিজ, শ্রীলঙ্কা, অস্ট্রেলিয়া আর ইংল্যান্ডকে হারিয়েছে বাংলার দামালরা। তবে এখনও অজেয় ভারত, পাকিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ড; এমনকি আফগানিস্তানও। হতাশার পৃষ্ঠা উলটানো যাক। আকরাম খান থেকে হালের সাইফ হাসান; ২ দশকে টাইগারদের মর্যাদার টেস্ট ক্যাপ মাথায় উঠেছে ৯৬ জন ক্রিকেটারের। কাপ্তানের তালিকাও একেবারে ছোট নয়। ভাগ্য বদলাতে দলটার হাল একে একে ১১ জনের হাতে তুলে দিয়েছে বিসিবি। পাইলট, সুজন'রা শতভাগ ব্যর্থ। ১৩ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েও একটা ড্র ছাড়া আর কিছু জোটেনি আশরাফুলের ভাগ্যে। প্রথম টেস্ট জয় ছাড়া আরও ৪ টা ম্যাচে ড্র করেছিলেন বাশার। তবে টাইগার ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ৩৪ টেস্টে নেতৃত্ব দিয়ে ৭টা জয় এনে দিয়েছেন মিস্টার ডিপেন্ডেবল। অবদান এখানেই শেষ নয়। দেশের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে ২০১৩ গল টেস্টে ডাবল সেঞ্চুরি হাঁকান মুশি। এরপর ২০১৮ আর সবশেষ টেস্টেও ডাবল টন ছুঁয়েছেন এই মাস্টার ক্লাস। একটা করে দ্বিশতক আছে তামিম-সাকিবদেরও। দেশের হয়ে সর্বোচ্চ সংগ্রহের তালিকাতেও মুশফিকের পরেই স্থান তাদের। সেরা ৫ এ বাকি দু'জন হাবিবুল বাশার আর বর্তমান টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুল হক। ব্যাট হাতে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ ওই গল টেস্টে। ৬৩৮। এছাড়াও সব মিলিয়ে ৬ বার ইনিংস ডিক্লেয়ার করার সুযোগ পেয়েছিলো বাংলাদেশ। সর্বোচ্চ টেস্ট উইকেট শিকারের তালিকায় সবার উপরে সাকিব আল হাসান। ২য় ৩য় ও ৪র্থ স্থানটা যথাক্রমে আরও তিন স্পিনার তাইজুল, মোহাম্মদ রফিক আর মেহেদী হাসান মিরাজের।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন