বর্তমান প্রেক্ষাপটে উদ্ভুত শ্রম পরিস্থিতি পর্যালোচনা এবং করণীয়, বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিক ছাঁটাই নিয়ে অসন্তোষ সংক্রান্ত এবং বিভিন্ন কারখানা পর্যায়ে স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপাললের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনায় মালিকপক্ষকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান।
তবে সভায় মালিক সংগঠনের প্রতিনিধি উপস্থিত থাকলেও কারখানা মালিকরা কেউ অংশ নেননি। গত ১৮ জুন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভা আহ্বান করে দেয়া চিঠিতে বলা হয়েছিল, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ানের সভাপতিত্বে বর্তমানে উদ্ভুত শ্রম পরিস্থিতি বিষয়ে মালিক প্রতিনিধির সমন্বয়ে ২২ জুন বেলা ৩টায় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
বৈঠকের আলোচ্য সূচিতে ছিল, বর্তমান প্রেক্ষাপটে উদ্ভুত শ্রম পরিস্থিতি পর্যালোচনা এবং করণীয়, বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিক ছাঁটাই অসন্তোষ সংক্রান্ত, বিভিন্ন কারখানা পর্যায়ে স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন সংক্রান্তসহ বিবিধ বিষয়।সভার আমন্ত্রণের চিঠি পাওয়া মালিক প্রতিনিধিরা হলেন, বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) সাবেক সভাপতি আবদুস সালাম মুর্শেদী, বিকেএমইএ সভাপতি সেলিম ওসমান, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন।
সভায় আমন্ত্রণ জানানো হয় বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের সভাপতি কামরান টি রহমান, বিজিএমইএ সভাপতি রুবানা হক, এফবিসিসিআই সহসভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, বিজিএমইএ সহসভাপতি এস এম মান্নান কচি, বিকেএমইএ সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, এফবিসিসিআই সাবেক সভাপতি একে আজাদ এবং বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের মহাসচিব ফারুক আহমেদকেও। সভায় সরকারি সংস্থার আমন্ত্রিতরা হলেন, ডিজিএফআই ও এনএসআই মহাপরিচালক, বাংলাদেশ পুলিশের (এসবি) অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক, শিল্প পুলিশের অতিরিক্ত আইজি, কল-কারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক এবং শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক।
শ্রমিক প্রতিনিধিদের মধ্যে আমন্ত্রণ জানানো হয় জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি ফজলুল হক মন্টুকে। সভা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি ফজলুল হক মন্টু বণিক বার্তাকে বলেন, ইন্টারনাল সভা ছিল।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.