কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ওষুধ শিল্পের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

বৈশ্বিক মহামারি কভিড-১৯ সারা বিশ্বকে নাড়িয়ে দিয়েছে। বিশ্ববাসী আজ স্তম্বিত। সবাই এক অজানা অদৃশ্য শত্রুর সাথে যুদ্ধ করছে। সারা পৃথিবীর আজ অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত। অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে, অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে বন্ধ হওয়ার পথে। তারপরও বিশ্বের নীতিনির্ধারকরা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে থেমে থাকেনি। একের পর এক পরিকল্পনা দিয়ে চেষ্টা করছে জনজীবনকে স্বাভাবিক করতে। দুর্যোগময় এই মুহূর্তে বাংলাদেশের স্বাস্হ্য খাতে বিরাট এক অবদান রাখছে দেশের বিভিন্ন ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানিগুলো। দেশের শতকরা ৯০% ওষুধ উৎপাদিত হয় বাংলাদেশে। দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করা হয় এসব ওষুধ । বাংলাদেশের ওষুধশিল্পের উপর কভিড-১৯  কেমন প্রভাব ফেলেছে তা নিয়ে  ২৮ শে জুন বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায় এক ভার্চুয়াল আলোচনার পরিকল্পনা করেছে ‘আর এক্স মিমস বাংলাদেশ’।  অনুষ্ঠানে বর্তমান পরিস্থিতি ও ভবিষ্যত স্বাস্হ্যসুরক্ষায় কি কি করণীয়, ওষুধ শিল্প প্রতিষ্ঠান আজকে কি পরিমাণ ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে এবং আমাদের ব্যক্তিগত জীবনেও  কিভাবে এর প্রভাব ফেলছে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। আর এক্স মিমস বাংলাদেশ এর পরিচালক আহমেদ শাহীন জানান - প্রবাসে বসবাস করলেও আমরা আমাদের মাতৃভূমিকে নিয়ে চিন্তিত। ভবিষ্যতে কিভাবে বাংলাদেশের মানুষ সুচিকিৎসা ও ওষুধ শিল্পে প্রতিবন্ধকতা দূর করবে তা নিয়ে আলোচনা হবে অনুষ্ঠানে। এছাড়াও বাংলাদেশ কানাডা ওষুধ শিল্পে রপ্তানি কিভাবে আরও ত্বরান্বিত করা যায় তা নিয়েও আলোচনা হবে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বিএসএমএমইউ এর ফার্মাকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. সাইয়েদুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি অনুষদের ডিন প্রফেসর ডক্টর এস এম আব্দুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সীতেশ সি বাচার।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন