কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বড় ভাইবোনদের দুঃসময়ে টাকা পাঠাতেন নেহা

পরিবারের সবচেয়ে কনিষ্ঠ সন্তান, কিন্তু বড় ভাইবোনের দুঃসময়ে তাদের জন্য টাকা পাঠাতেন গায়িকা নেহা কাক্কার। মঞ্চে গান গেয়ে খুব বেশি যে রোজগার করতেন তা নয়, তবুও নিজে ভালো পোশাক না কিনে তা দিতেন টনি কাক্কার ও সোনু কাক্কারকে। তখন অর্থকষ্টে দিন কাটছিল তাদের।মুম্বাই মিরর পত্রিকাকে টনি জানান, প্রথমে তিনি ও সোনু মুম্বাই পাড়ি জমান। নেহা তখন উত্তরাখণ্ডের ঋষিকেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান করতেন। টনির কথায়, ‘মুম্বাইয়ে আমাদের জন্য সবচেয়ে কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছিল বাসা খোঁজা। ফ্ল্যাট কেনার মতো টাকা ছিল না আমাদের, তাই একটা বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতাম। কিন্তু ভাড়া ছিল আকাশচুম্বি। আমাদের নির্দিষ্ট কোনও আয় হতো না। একদিন সোনু প্রথম গান গেয়ে ৫০০ রুপি পেলো। এরপর ধীরে ধীরে তার পারিশ্রমিক বাড়তে থাকলো। ফলে কোনোরকম দিন চলে যেতো। নেহা তখন ঋষিকেশ থেকে আমাদের জন্য টাকা পাঠাতো।’ টনি জানান, অল্প বয়স থেকে ঋষিকেশে ধর্মীয় অনুষ্ঠান গান গাইতেন নেহা। তার প্রাণবন্ত গায়কীতে মানুষ মুগ্ধ হতো। চার বছর বয়স থেকেই তিনি পুরোদস্তুর পারফরমার। বেশিরভাগ সময় কনসার্টের কারণে ব্যস্ততা লেগেই থাকতো। এর ফাঁকে ভাইবোনকে নিয়ে চিত্তবিনোদনের পার্কে বেড়াতেন তিনি। টনি বলেন, ‘আমাদের তিনজনের জন্যই এটা ছিল সবচেয়ে রোমাঞ্চকর ব্যাপার।’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন