দূর দেশ নয়, পাশের রুম থেকে ফোনে খবর নিচ্ছিল আমার মেয়ে। টানা আইসোলেশনে আমি। শরীরের এ সমস্যা হুট করেই শুরু। কীভাবে কোথা থেকে কী হলো বুঝতে পারছি না। অফিস করেছি নিয়মিত। এর মাঝে বাংলাদেশ প্রতিদিনের তিন সহকর্মী আক্রান্ত হলেন। খারাপ খবর আসে রেডিও ক্যাপিটাল থেকেও। নিউজ টোয়ান্টিফোর টিভি ঠিক আছে। অথচ শুরু থেকে ওদের নিয়েই আশঙ্কায় ছিলাম। চিন্তায় ছিলাম। পত্রিকার লোকজনকে বলেছিলাম তোমরা বের হবে না। বাসা আর অফিসে আসা যাওয়া করবে। অফিসের গাড়ি আর নিজের মোটরসাইকেলের বাইরে চড়বে না।
টেলিভিশনের সবাইকে নিয়ে শঙ্কার কথা বলতাম। কারণ তারা অ্যাসাইনমেন্ট করতে বের হতো। কঠিনতম সময় মোকাবিলায় আমি অফিসের প্রতি মনোযোগী ছিলাম। অফিসের কাজের বাইরে অসহায় মানুষের জন্য কিছু কাজ শুরু করি। গরিব হকারদের পাশে দাঁড়ালাম। নাঙ্গলকোটে নীরবে কিছু কাজ শুরু করি। এ ছাড়াও খুঁজে খুঁজে কিছু অসহায় মানুষকে আর্থিক সহায়তা বিকাশ করতে থাকি। আরও কিছু পরিকল্পনা হাতে নেই করার জন্য। ফরিদা ইয়াসমিন শুরু থেকেই সতর্ক করছিলেন।
বলছিলেন, তোমার কারণে আমরা পুরো পরিবার একটা বিপদে পড়ব। তুমি এত দৌড়াচ্ছো কেন? কিন্তু দায়িত্বের কাছে কোনো দিন নিজেকে আড়াল করতে পারিনি। অফিস থেকে বাড়ি ফিরে চলে যেতাম সোজা শাওয়ারে। দীর্ঘ সময় নিয়ে শাওয়ার করে বের হতাম। সকালে অফিসে যেতে একবার শাওয়ার করে যেতাম। ফিরে এসে আবার।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.