ইয়েমেনের শাসক ছিল আবরাহা। ইয়েমেনবাসীরা প্রতি বছর হজ উপলক্ষ্যে মক্কায় কাবা শরিফে সফর করতো। কাবা শরিফের হজ করতে আসা রোধ করতে আবরাহা ইয়েমেনে একটি সুরম্য অট্টালিকাসম গির্জা তৈরি করে। কিন্তু তার গির্জায় কেউ যাতায়াত না করায় এবং কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনায় আবরাহা ইয়েমেনবাসীদের মক্কায় হজের সফর মেনে নিতে পারছিলো না। তাই সে মক্কা আক্রমণ করে কাবা শরিফ ধ্বংস করার পরিকল্পনা গ্রহণ করে।
পরিকল্পনা মোতাবেক আবরাহা বিশাল হাতির বহর নিয়ে মক্কা আক্রমণ করে। সে ঘটনাকে কেন্দ্র করেই নাজিল হয় সুরা আল-ফিল। এটি ছিল প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দুনিয়ায় শুভ আগমনের ৫০ দিন আগের ঘটনা। ইসলামের ইতিহাসে এটি ‘আমুল ফিল’ হিসেবে পরিচিত। কাবা শরিফ হেফাজতে আব্দুল মুত্তালিবের বিচক্ষণ উত্তরে ছিল শিক্ষণীয়। আবরাহার মক্কা আক্রমণের খবরে পুরো আবর গোত্রগুলো একত্রিত হয়ে গেলো। ইয়েমেনের ‘যুনকার’ নামে এক আরব ব্যক্তির নেতৃত্বে তারা একত্রিত হলো। আবরাহার সামনে যারাই গিয়েছিল তারাই পরাজিত হয়েছিল। ‘যুনকার’ আবরাহার হাতে বন্দি হলো।
কিন্তু মহান আল্লাহর ইচ্ছা ছিল ভিন্ন। তিনি সারা দুনিয়ায় এক নজির সৃষ্টি করবেন। আর তা তিনি মক্কার নেতা আব্দুল মুত্তালিবের বিচক্ষণতার মাধ্যমে প্রকাশ ঘটাবেন। হলোও তাই- কুরাইশদের উটের বিচরণক্ষেত্র দখলসে সময় কুরাইশদের নেতা ছিলেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দাদা আব্দুল মুত্তালিব।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.