মানুষ ও হাঙরের মধ্যে খাদ্য-খাদক সম্পর্ক। মুশকিল হলো, কে খাদক আর কে খাদ্য সেটা নির্দিষ্ট করে বলা যাবে না। বরং বলা যায়, উভয়েই একই সঙ্গে একে অন্যের খাদ্য ও খাদক।
বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের খাদ্য তালিকায় হাঙর এক উপাদেয় মজার ডিশ। আর তা যদি হয় হাঙরে বাচ্চা, তাহলে তো কথাই নেই। জাপানি শেফ কেনজি ফুজিমোতো জানিয়েছেন, বাচ্চা হাঙরের চমৎকার স্যুপ হয়। আর তা এতই চমৎকার যে উত্তর কোরিয়ার সর্ব দণ্ডমুণ্ডের কর্তা কিম জং উন পর্যন্ত নাকি এই স্যুপ খাওয়ার আবদার ধরে বসতেন তার কাছে। অবশ্য আরও দুটো জিনিস উন নাকি খুব ভালবেসে খান- দামি ওয়াইন ও পনির।
বাচ্চা হাঙর নিয়ে আরেকটা খবর দিলেন কেনজি ফুজিমোতো। শুধু কিম জং উন নন, তার বাবা কিম জং ইলও ছিলেন এর ভক্ত। কেনজি ফুজিমোতোর ওপর জং-ইলের জন্যও বাচ্চা হাঙরের স্যুপ তৈরির হুকুম আসতো।
তের বছর ধরে কিম জং-ইলের পেয়ারের রাঁধুনি ছিলেন জাপানের মানুষ কেনজি ফুজিমোতো। তার হাতের সুশি না হলে উত্তর কোরিয়ার ওই একনায়কের নাকি চলতই না। ২০০১ সালে সুশির উপকরণ কিনতেই স্বদেশে যান তিনি। এর পর আর ফেরেননি। পরে উত্তর কোরিয়া এবং তার ‘রাজপরিবার’ নিয়ে বই লিখে নাম করেন ফুজিমোতো। সে বইতে তিনি লিখেছেন কিমদের নিয়ে, বিশেষ করে তাদের খাদ্যাভ্যাস নিয়ে। ৩৬ বছর বয়সী কিম জং উনের ছেলেবেলা নিয়েও লিখেছেন তিনি নিজের বইয়ে। সূত্র: সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.