করোনা ভাইরাস ফুসফুসে আক্রমণ করার পর রোগী ঠিকমতো শ্বাস নিতে পারে না। এসময় দেহে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যাওয়ার পাশাপাশি কার্বন ডাই অক্সাইডের মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে মস্তিষ্ক ও হৃদপিণ্ডের মতো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ প্রত্যঙ্গও অচল হয়ে যেতে পারে। এই জটিল পরিস্থিতি মোকাবেলা করে ভেন্টিলেটর। চট্টগ্রামে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। কিন্তু সেই অনুপাতে হাসপাতালগুলোতে ভেন্টিলেটরের সংখ্যা অপ্রতুল। পাশাপাশি বাড়েনি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের (আইসিইউ) শয্যা সংখ্যা।
গত ৪ এপ্রিল চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. হাসান শাহরিয়ার কবির এক নির্দেশনায় করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য আইসিইউ ও ভেন্টিলেটর সুবিধা থাকা ১২টি বেসরকারি হাসপাতাল বাছাই করে দেন। তবে বিভিন্ন অজুহাতে অধিকাংশ হাসপাতালের মালিক সেই নির্দেশনা মানতে গড়িমসি করছেন। ফলে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা হলি ক্রিসেন্ট হাসপাতালে এখন সরকারি ব্যবস্থাপনায় ভেন্টিলেশন সুবিধাসহ ২০টি আইসিইউ ইউনিট প্রস্তুত করার কাজ চলছে। ইতোমধ্যে করোনা রোগী শনাক্তের পর সংক্রমণের শংকায় তালিকায় তৃতীয় ধাপে থাকা মেহেদিবাগের ন্যাশনাল হাসপাতাল ও চতুর্থ ধাপে থাকা ম্যাক্স হাসপাতাল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এতে এই দুই হাসপাতালের আইসিইউ ও ভেন্টিলেটর করোনা রোগীদের কাজে লাগানো যাচ্ছে না।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.