মোগল বাদশাহ হুমায়ুনের পুরো শাসনকালই ছিল অশান্তির। তিন ভাইয়ের ক্ষমতার লড়াই, অন্যদিকে শেরশাহ ও তার ছেলে জালাল খাঁর ক্ষমতা দখলের যুদ্ধ। শুধু হুমায়ুন নন, তার পুত্র দিল্লির সবচেয়ে ক্ষমতাধর বাদশাহ আকবরের শিশুবেলাও ভালোভাবে কাটেনি। আকবর মায়ের পেটে থাকতেই দিল্লির মসনদ হারান বাদশাহ হুমায়ুন। একদিকে ভাইদের বিশ্বাসঘাতকতা অন্যদিকে শেরশাহের যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা। আবেগাপ্লুুত বাদশাহ হুমায়ুনের দিন ছিল বিষাদের। তিনি খেয়ালিও ছিলেন। নিজের মতো করে চলতেন। মনে যা আসত করতেন। একবার তো এক দিনের জন্য বাদশাহিও দান করেছিলেন পথের একজনকে। আবার সাম্রাজ্যহারা হয়ে দিল্লি থেকে পালিয়ে বাদশাহ হুমায়ুন ঘুরেছেন পথে পথে। নাওয়া নেই, খাওয়া নেই- শুধুই পালিয়ে বেড়ানো। এই সময়ে বৈরাম খাঁর নিরাপত্তাটুকুই ছিল ভরসা। পালিয়ে বেড়ানো এমনি এক রাতে হামিদা বানু সন্তান ধারণের খবর দেন। যে সন্তান একদিন হয়ে ওঠেন দিল্লির সবচেয়ে দাপুটে শাসক।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.