ঢাকা: দেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ মেলার দ্বিতীয় দিনে ছিল দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়। আর এর মূল আকর্ষণে মেলার টাইটেনিয়াম সহযোগী হুয়াওয়ের ৫-জি প্রদর্শন। বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) মেলার প্রথম দিনেও দর্শনার্থীদের ভিড় দেখা গেছে হুয়াওয়ের প্যাভেলিয়নে। শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) ছুটির দিন হওয়ায় মেলায় হুয়াওয়ের প্যাভেলিয়নে ছিল দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়। আগত দর্শনার্থীদের মধ্যে সব বয়সীরাই ছিলেন। তবে তুলনামূলকভাবে বলতে গেলে এদের মধ্যে তরুণদের সংখ্যাই বেশি। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া নানা বয়সী শিক্ষার্থীরা দলে দলে এসে বিনামূল্যে ৫-জি পরীক্ষা করছেন। রিয়েল টাইমে ৫-জি ’র বিস্মকর গতিতে তারা মুগ্ধ এবং উচ্ছ্বসিত। ৫-জি’র অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তাসনিম মিতু বলেন, ‘অবিশ্বাস্য! আমি তো রীতিমত মুগ্ধ।’ রাজধানীর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রায়হান রাফি বলেন, ‘এক কথায় বলতে গেলে, ৫-জি’র স্পিড দেখে আমি বিস্মিত এবং চরম শিহরিত। ইন্টারনেটে এমন স্পিড যে পাওয়া যেতে পারে, সেটা নিজ চোখে না দেখলে আমি বিশ্বাসই করতে পারতাম না।’ দর্শনার্থীরা ৫-জি ব্যবহারে সেকেন্ডে ১ দশমিক ৬ জিবি গতিতে ডেটা ট্রান্সফারের অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। ৫-জি ’র উন্নয়ন ও গবেষণায় হুয়াওয়ের দীর্ঘদিনের অবিরাম প্রচেষ্টার ফলেই এটি সম্ভব হয়েছে। ৫-জি ’র অত্যাধুনিক প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও গবেষণায় গত ১০ বছর কাজ করছে হুয়াওয়ে। আর এর মধ্যেই এজন্য ব্যয় করেছে চার বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ৫-জি’র অভিজ্ঞতা নেওয়া ছাড়াও দর্শনার্থীরা রিয়েল টাইম ভিআর উপভোগ করছেন। ৫-জি ভিআর চোখে পরার সঙ্গে সঙ্গে তারা নিজেদের আবিষ্কার করছেন বরফের উপর স্কিইরত অবস্থায়। হুয়াওয়ে প্যাভেলিয়নে শিশু-কিশোরদের ভিড় বেশি হওয়ার আরেকটি কারণ হচ্ছে, ‘হিউম্যানয়েড রোবট’।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.